বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
মহকুমা শাসক বলেন, সামাজিক দূরত্ব ও স্বাস্থ্যবিধি মেনে মন্দিরে প্রবেশ করতে হবে। মন্দিরে প্রবেশের আগে ভক্তদের নাম, ঠিকানা, তাঁরা কোথা থেকে এসেছেন সেসব রেজিস্টারে লিখতে হবে।
মন্দির সূত্রে জানা গিয়েছে, ১৮ এপ্রিল মন্দিরের প্রবেশদ্বার ভক্তদের জন্য বন্ধ করা হয়। একটানা ৮৩ দিন ভক্তদের জন্য মন্দির বন্ধ ছিল। তারআগে ২৫ মার্চ থেকে আরও কিছু বিষয়ে বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়েছিল। তবে প্রতিদিন নিয়মমাফিক মদনমোহনের পুজো হয়েছে। এবারের রথযাত্রায় রথের পরিবর্তে মদনমোহনকে সুসজ্জিত গাড়িতে মাসির বাড়ি নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। সেক্ষেত্রেও ভক্তদের কাছে ঘেঁষতে দেওয়া হয়নি।
এদিন ডিএম মন্দির থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পর কিছু ভক্ত মন্দিরে আসেন। স্যানিটাইজারে ভেজানো টোকেন সংগ্রহ করে, থার্মাল স্ক্রিনিং করার পর নাম, ঠিকানা লিখে মন্দিরে প্রবেশ করতে হয়। মন্দিরে বেশিক্ষণ সময় কাউকে থাকতে দেওয়া হয়নি। সামাজিক দূরত্ব বজায় জন্য মাইকিং করা হয়। বারান্দায় থালা রাখা হয়েছে। সেখানেই ভক্তরা ভোগ রাখেন। রাজপুরোহিত সেই ভোগ মাদনমোহনকে নিবেদন করার পর সেখানে রাখলে প্রসাদ সংগ্রহ করেন ভক্তরা।