রাজনীতিক ও পেশাদারদের ব্যস্ততা বাড়বে। বয়স্করা শরীর স্বাস্থ্যের প্রতি যত্ন নিন। ধনযোগ আছে। ... বিশদ
ফালাকাটার বিডিও সুপ্রতীক মজুমদার বলেন, করোনার প্রকোপ রুখতে ব্যবসায়ীরা পাঁচ দিনের জন্য দোকানপাট বন্ধ রেখেছেন। ব্যবসায়ীরা নিজেরাই আলোচনার ভিত্তিতে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। ফালাকাটা ব্যবসায়ী সমিতির সম্পাদক নান্টু তালুকদার বলেন, করোনার সংক্রমণ রুখতে প্রশাসনকে জানিয়েই আমরা পাঁচ দিনের জন্য বাজার বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছি। ক্রেতাদের পাশাপাশি ব্যবসায়ীদের সুরক্ষার কথা বিবেচনা করে আমরা এই সিদ্ধান্ত নিয়েছি। তবে বাজার দোকান বন্ধ থাকলেও জরুরি পরিষেবার সঙ্গে যুক্ত প্রতিষ্টানগুলি খোলা রয়েছে।
প্রসঙ্গত, গত শুক্রবার শহরের এক ব্যবসায়ী ও তাঁর পরিবারের চার সদস্য করোনা আক্রান্ত হন। এই উদ্ভূত পরিস্থিতিতে করোনার সংক্রমণ ঠেকাতেই স্থানীয় ব্যবসায়ী সংগঠন ফালাকাটা ব্লক সদরে পাঁচ দিন বাজার বন্ধ রাখার ঘোষণা করে। ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে প্রশাসনকে চিঠিও দেওয়া হয়। ব্যবসায়ীদের বাজার বন্ধের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। বুধবার সকাল থেকে কার্যত শুনশান ছিল এলাকা। ফালাকাটা শহরের রাস্তাঘাট গুলিতে সেভাবে যান চলাচল করেনি। নিতান্ত প্রয়োজন ছাড়া কেউ সেভাবে ঘরের বাইরে বের হননি। এদিকে, স্থানীয় ওষুধ ব্যবসায়ী সংগঠন লকডাউনের দিনগুলিতে শহরে প্রতিদিন দিনরাত্রি ছ’টি করে ওষুধের দোকান খোলা রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। বেঙ্গল কেমিস্ট অ্যান্ড ড্রাগিস্ট অ্যাসোসিয়েশনের ফালাকাটা জোন সম্পাদক দুলাল সাহা রায় বলেন, এই লকডাউনে আমাদেরও সম্মতি আছে। তাই লকডাউনের দিনগুলিতে সংগঠনের তরফে শহরে জরুরি পরিবেষা হিসেবে প্রতিদিন ছ’টি করে ওষুধের দোকান খোলা রাখার সিদ্ধান্ত হয়েছে।