কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
গত সপ্তাহের ভারী বর্ষণে বন্যা পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল জেলা সদর শহর রায়গঞ্জে। কুলিক নদীতে স্রোত বাড়ায় প্লাবিত হয় বিস্তীর্ণ এলাকা। শহরের ৪, ৬, ৭, ৮, ১৩, ১৪, ১৬, ১৭, ২৩ ও ১৭ নম্বর ওয়ার্ড জলমগ্ন হয়ে পড়েছিল। জলবন্দি বাসিন্দারা আশ্রয় নিয়েছিলেন ত্রাণ শিবিরে। গত রবিবার থেকে পাঁচটি কমিউনিটি কিচেন সেন্টার খোলা হয়েছে শহরে। সেখান থেকে দুর্গতদের মধ্যে খাদ্য বিরতণ করা হচ্ছে। এছাড়া নদীবাঁধে ও রেললাইনের ধারে ত্রিপল টাঙিয়ে অনেকে বসবাস করছিলেন। ইতিমধ্যে বৃষ্টি কমায় শহরের বিভিন্ন ওয়ার্ড থেকে জল নামতে থাকে। কুলিক নদীতেও স্রোত কমেছে। ফলে স্লুইস গেট দিয়ে জল নামছে। পাশাপাশি পুরসভার তরফে রিভার পাম্প বসিয়ে জল তোলা হচ্ছে।
রায়গঞ্জ পুরসভার চেয়ারম্যান সন্দীপ বিশ্বাস বলেন, প্রত্যেকটি ওয়ার্ডেই জল নেমে গিয়েছে। টানা বৃষ্টি না হলে বৃহস্পতিবার থেকে আর রিভার পাম্প চালাতে হবে না। ত্রাণ শিবির থেকে অনেকেই বাড়ি ফিরেছেন। দু’এক দিনের মধ্যে পুরো শহর স্বাভাবিক ছন্দে ফিরবে।