পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
আগামীবছর বিধানসভা নির্বাচন। পাশাপাশি পুরসভাগুলিতে প্রশাসক বসলেও আগামী দিনে নির্বাচন হওয়ার সম্ভবনা রয়েছে। এই পরিস্থিতিতে সমস্ত রাজনৈতিক দলই নিজেদের মতো করে ঘুঁটি সাজাতে শুরু করেছে। কোভিড পরিস্থিতির কারণে মাঝে রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড কিছুটা স্তিমিত থাকলেও ফের তা চাঙ্গা হতে শুরু করেছে। কোচবিহারে শাসক দলের এক শ্রেণীর নেতা অন্য নেতাকে ছোট করা, তাঁদের কাজকে ছোট ও হেয় করা এরকম কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন বলে ভূষণবাবুর অভিযোগ। এতে দলের ক্ষতি হচ্ছে বলেও মন্তব্য কোচবিহার পুরসভার প্রশাসকমণ্ডলীর কর্তার।
ভূষণবাবু বলেন, কিছু স্বার্থান্বেষী মানুষ দলে ঢুকে দলের ভাবমূর্তি নষ্ট করার চেষ্টা করছে। এই ধরনের মানুষকে দল থেকে বের করা না হলে দলকে তারা খারাপ জায়গায় নিয়ে যাবেন। তাঁরা নানারকম উক্তিও করছেন। এসব বিষয়ে আমি রাজ্য নেতৃত্বকে চিঠি লিখব। দলের জেলা সভাপতিকেও জানাব। নেতা-মন্ত্রীকে হেয় করা, আমি যে সমস্ত কাজ করছি তার বিরুদ্ধাচরণ করাটা তাঁদের স্বভাব হয়ে দাঁড়িয়েছে। তাঁরা দলের কোনও ভালো করতে পারবেন না। তাদের চিহ্নিত করতে হবে। আগামী দিনে ভোট রয়েছে। তাঁদের সরাতে না পারলে দলের অবস্থা ভালো থাকবে না। ওইসব লোকেরা আসলে দলের ভালো চান না।
জেলা তৃণমূল কংগ্রেস সভাপতি বিনয়কৃষ্ণ বর্মন বলেন, এই ধরনের সমস্যা আমাদের দলে ছিল না, সেটা আমি বলব না। তবে এখন সেসব অনেকটাই কমেছে। আগে যেমন দলের মূল সংগঠনের সঙ্গে যুব সংগঠনের একটা সংঘাত লেগেই থাকত। কিন্তু এখন সবাই আমরা একসঙ্গে কাজ করছি। যারা এসব করত দল তাদের মূল দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দিয়েছে। দল তাদের প্রতি সজাগ ও সতর্ক। দলের প্রাক্তন জেলা সভাপতি তথা উত্তরবঙ্গ উন্নয়নমন্ত্রী রবীন্দ্রনাথ ঘোষ বলেন, এবিষয়ে আমি এখনই কোনও মন্তব্য করছি না। মানুষ সব কিছু দেখছে। তারাই সবকিছুর জবাব দেবে।