পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
ব্লক প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, ওই দুই গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকার প্রচুর মানুষ কাজের জন্য বাইরের রাজ্যে যান। দেশে করোনা সংক্রমণের জন্য লকডাউন ঘোষণা হতেই ওই শ্রমিকরা ধীরে ধীরে গ্রামের বাড়িতে ফিরে এসেছেন। তাঁদের মধ্যে অনেক পরিযায়ী শ্রমিকের করোনা পজিটিভ ধরা পড়ে। এরপর তাঁরা সুস্থ হয়ে বাড়িতে ফিরে যান। ওই এলাকার বাসিন্দাদের মধ্যে সোয়াব সংগ্রহ করে তা টেস্ট করে এলাকায় কেউ কোনওভাবে আক্রান্ত হয়েছেন কি না তা দেখার জন্য ওই শিবিরের ব্যবস্থা করা হয়।
নয়ারহাট-গোবরাছড়া গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান মমতাজ বেগম বলেন, আমাদের গ্রামে প্রায় ৫০০০ পরিযায়ী শ্রমিক ফিরেছেন। তাঁদের জন্য তিনটি কোয়ারেন্টাইন সেন্টার খোলা হয়েছিল। অনেকের শরীরে করোনা সংক্রমণ ধরাও পড়েছিল। এলাকার মানুষের মধ্যে তা কোথাও কোনওভাবে ছড়িয়েছে কি না তা জানতেই স্বাস্থ্য দপ্তর এমন উদ্যোগ নেয়। এদিন ৫০০ জনের সোয়াব সংগ্রহ করেছেন ব্লক স্বাস্থ্য দপ্তরের কর্মীরা। আগামী দিনেও এমন শিবির হবে।