গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
চা বাগানের কর্তৃপক্ষের হয়ে নিরঞ্জন টোডি জানিয়েছেন, ২ জুলাই তাঁরা বিজেপির রাজ্য সভাপতিকে চিঠি দিয়ে এ ব্যাপারে হস্তক্ষেপ চেয়েছেন। ওই নেতাদের উস্কানিতে ২০১৬ তারিখ থেকে বাগানে অস্থিরতা চলছে। লকডাউনের শিথিল হলেও বাগান খোলা যায়নি। একাধিকবার মিটিং করেও বাগান খুলতে ব্যর্থ হয়েছি। বাগানে থেকে বেআইনিভাবে কাঁচা পাতা তুলে বাইরে বিক্রি করে দেওয়া হচ্ছে। শেড ট্রি কেটে বিক্রি করে দিচ্ছে। এই কাজে তৃণমূলের একাংশ নেতাও জড়িত আছে। চিঠিতে কয়েকজনের নাম পরিষ্কার করে উল্লেখ করা হয়েছে।
যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ তাঁরা অবশ্য সবটা স্বীকার করেছেন। পুলিন গোলদার নামে এক তৃণমূল নেতা বলেন, অভিযোগ সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন। আমার নাম কি করে এল বুঝতেই পারছি না। আমরা চা বাগান খোলার জন্য কর্তৃপক্ষকে বারবার আবেদন জানিয়েছি। কিন্তু ওঁরা সেই কথায় কান দেয়নি। বিজেপি নেতা মানিক বৈদ্য বলেন, অমি ওই বাগানে যাই না। ষড়যন্ত্র করে ফাঁসানো হচ্ছে। বিজেপির টাউন মণ্ডলের সভাপতি দেবাশিস পাল বলেন, অভিযোগত একেবারেই ভিত্তিহীন। এরমধ্যে আমি রাজনৈতিক চক্রান্ত দেখতে পাচ্ছি। এ নিয়ে বিজেপির উত্তরবঙ্গ কোর কমিটির নেতা দীপেন্দু প্রমাণিক বলেন, আমরা জেলা স্তর ও স্থানীয় স্তরের নেতাদের সঙ্গে এ বিষয়ে কথা বলব।