কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
১ জুলাই থেকে ধূপগুড়িতে জেলা পরিষদ শিবির করে ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে খাজনা আদায় করছে। কিন্তু ব্যবসায়ীদের অভিযোগ, পরিষদ তাঁদের থেকে বকেয়া খাজনা একবারে নিচ্ছে। যারফলে হাজার হাজার টাকা দিতে গিয়ে তাঁরা অসুবিধায় পড়ছেন। করোনার কারণে এমনিতেই তিনমাস তাঁরা ব্যবসা করতে পারেননি। এখন এতটাকা দেওয়া তাঁদের পক্ষ সম্ভব হচ্ছে না। তাঁরা চাইছেন বকেয়া খাজনা কিস্তিতে নেওয়া হোক। তাঁদের পাল্টা দাবি, জেলা পরিষদ আগে খাজনা তুলতেই আসেনি।
ফসিডের সম্পাদক হিমাদ্রী সাহা বলেন, আমরা ব্যবসায়ীরা স্থির করেছি জেলা পরিষদকে এখন খাজনা দেব না। আমাদের কিছু দাবি আছে ওসব পূরণ না হওয়া পর্যন্ত খাজনা দেওয়া বন্ধ থাকবে। তবে কোনও ব্যবসায়ী নিজের ইচ্ছায় খাজনা দিতে চাইলে দিতেই পারেন। লকডাউনে আমরা দোকান বন্ধ রেখেছিলাম। তাই ওই তিনমাসের খাজনা মুকুব করার দাবি রেখেছি। তাছাড়া নিজের নামের দোকান ও ওয়ারিশ সূত্রে মালিকানাপ্রাপ্তির ক্ষেত্রে জমির মূল্য মুকুব করতে হবে। দ্রুত বাজারে শৌচাগার, পানীয় জলের ব্যবস্থা করে দিতে হবে। এককালীন খাজনা না নিয়ে কিস্তিতে ওই টাকা নিতে হবে।
জেলা পরিষদের সভাধিপতি তৃণমূল কংগ্রেসের উত্তরা বর্মন বলেন, এ ব্যাপারে আমি কোনও মন্তব্য করব না। ১০ জুলাই পর্যন্ত দেখব। তারপর পরিষদে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। তবে আমি এখনও কোনও ডেপুটেশন পাইনি।