১০০ বছর আগে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে মা চণ্ডী মন্দির। ঐতিহ্য মেনে বৈশাখ মাসের প্রত্যেক মঙ্গলবার মা’কে হরিশ মঙ্গলচণ্ডী রূপে পুজো করা হয়। মঙ্গলবার ধুমধাম করে শুরু হল মা হরিশ মঙ্গলচণ্ডীর পুজো।
পেশা ও ব্যবসায় অর্থাগমের যোগটি অনুকূল। বিপরীত লিঙ্গের প্রতি আকর্ষণ বৃদ্ধি পেতে পারে। ... বিশদ
নিজস্ব প্রতিনিধি, শিলিগুড়ি: বিশাল এলাকা নয়। এবার শুধুমাত্র করোনা আক্রান্তের বাড়ি বা আবাসন আসবে কন্টেইনমেন্ট জোনের আওতায়। শুক্রবার শিলিগুড়ি পুরসভার কোভিড মনিটরিং কমিটির বৈঠকে এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। একইসঙ্গে শিলিগুড়ি শহরের সংযোজিত ১৪টি ওয়ার্ডের জন্য একজন লিঁয়াজো অফিসার নিয়োগের সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হয়েছে বৈঠকে। পুরসভার প্রশাসনের আধিকারিকরা বলেন, শহরের নাগরিকদের স্বার্থে এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
করোনা মোকাবিলায় কয়েকদিন আগে সব রাজনৈতিক দলের প্রাক্তন কাউন্সিলারদের নিয়ে মনিটরিং কমিটি গঠন করে শিলিগুড়ি পুরসভার প্রশাসক বোর্ড। প্রাক্তন কাউন্সিলারদেরকে ওয়ার্ড কো-অর্ডিনেটর হিসেবে মনোনীত করা হয়েছে। এদিন দুপুরে পুরসভার কনফারেন্স হলে ওই কমিটির বৈঠক হয়। বৈঠকে প্রশাসক বোর্ডের চেয়ারম্যান অশোক ভট্টাচার্য, ওয়ার্ড কো-অর্ডিনেটরদের তৃণমূলের নেতা রঞ্জন সরকার, কংগ্রেসের ওয়ার্ড কো-অর্ডিনেটর সুজয় ঘটক, বিজেপির ওয়ার্ড কো-অর্ডিনেটর মালতী রায়, শিলিগুড়ির মহকুমা শাসক সুমন্ত সহায়, জলপাইগুড়ি মহকুমা শাসকের প্রতিনিধি সহ পুরসভা, পুলিস ও স্বাস্থ্য দপ্তরের আধিকারিকরা উপস্থিত ছিলেন। পুরসভা সূত্রের খবর, দীর্ঘক্ষণ ধরে চলা বৈঠকে শহরের কন্টেইনমেন্ট জোন তদারকি করা, সংযোজিত এলাকা নিয়ে সমন্বয় বাড়ানো সহ বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করা হয়েছে।
বৈঠকের পর ওয়ার্ড কো-অর্ডিনেটরদের নেতা তৃণমূলের রঞ্জনবাবু বলেন, এতদিন পর্যন্ত করোনা আক্রান্ত রোগী মেলার পর বিশাল এলাকা নিয়ে কন্টেইনমেন্ট জোন গড়া হতো। এতে প্রচুর মানুষ সমস্যায় পড়তেন। সেই সমস্যা দূর করতেই এবার থেকে শুধুমাত্র আক্রান্তের বাড়ি বা আবাসন কন্টেইনমেন্ট জোনের আওতায় আসবে। বাকিটা বাফার জোন হিসেবেই থাকবে। স্বাস্থ্য দপ্তরের গাইডলাইন মেনেই এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এছাড়া কন্টেইনমেন্ট জোনে জঞ্জাল ফেলার জন্য হলুদ রঙের পাত্র বসানো হবে। একইসঙ্গে শহরের ১৪টি সংযোজিত ওয়ার্ডে কোভিড পরিস্থিতি মোকাবিলা করা নিয়ে সমন্বয় বজায় রাখতে একজন লিঁয়াজো অফিসার নিয়োগ করবে জলপাইগুড়ি জেলা প্রশাসন। এদিনের বৈঠকে তা চূড়ান্ত হয়েছে।
এদিকে, কংগ্রেস ও বিজেপির ওয়ার্ড কো-অর্ডিনেটররা বৈঠকে কিছু প্রস্তাব দিয়েছেন। কংগ্রেসের ওয়ার্ড কো-অর্ডিনেটর সুজয়বাবু বলেন, কোয়ারেন্টাইন সেন্টারে আবাসিকদের নিয়ে যাওয়া এবং সেখান থেকে ছেড়ে দেওয়ার ব্যাপারে কোনও তথ্য প্রশাসন জানাচ্ছে না। এ ব্যাপারে প্রশাসন আগাম জানালে কোভিড মোকাবিলায় সুবিধা হবে। বিজেপির ওয়ার্ড কো-অর্ডিনেটার মালতিদেবী বলেন, ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে সহায়তা বুথ চাল করা এবং বাজারে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার ব্যাপারে নজরদারি চালানোর প্রস্তাব দিয়েছি।
করোনা মোকাবিলায় কয়েকদিন আগে সব রাজনৈতিক দলের প্রাক্তন কাউন্সিলারদের নিয়ে মনিটরিং কমিটি গঠন করে শিলিগুড়ি পুরসভার প্রশাসক বোর্ড। প্রাক্তন কাউন্সিলারদেরকে ওয়ার্ড কো-অর্ডিনেটর হিসেবে মনোনীত করা হয়েছে। এদিন দুপুরে পুরসভার কনফারেন্স হলে ওই কমিটির বৈঠক হয়। বৈঠকে প্রশাসক বোর্ডের চেয়ারম্যান অশোক ভট্টাচার্য, ওয়ার্ড কো-অর্ডিনেটরদের তৃণমূলের নেতা রঞ্জন সরকার, কংগ্রেসের ওয়ার্ড কো-অর্ডিনেটর সুজয় ঘটক, বিজেপির ওয়ার্ড কো-অর্ডিনেটর মালতী রায়, শিলিগুড়ির মহকুমা শাসক সুমন্ত সহায়, জলপাইগুড়ি মহকুমা শাসকের প্রতিনিধি সহ পুরসভা, পুলিস ও স্বাস্থ্য দপ্তরের আধিকারিকরা উপস্থিত ছিলেন। পুরসভা সূত্রের খবর, দীর্ঘক্ষণ ধরে চলা বৈঠকে শহরের কন্টেইনমেন্ট জোন তদারকি করা, সংযোজিত এলাকা নিয়ে সমন্বয় বাড়ানো সহ বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করা হয়েছে।
বৈঠকের পর ওয়ার্ড কো-অর্ডিনেটরদের নেতা তৃণমূলের রঞ্জনবাবু বলেন, এতদিন পর্যন্ত করোনা আক্রান্ত রোগী মেলার পর বিশাল এলাকা নিয়ে কন্টেইনমেন্ট জোন গড়া হতো। এতে প্রচুর মানুষ সমস্যায় পড়তেন। সেই সমস্যা দূর করতেই এবার থেকে শুধুমাত্র আক্রান্তের বাড়ি বা আবাসন কন্টেইনমেন্ট জোনের আওতায় আসবে। বাকিটা বাফার জোন হিসেবেই থাকবে। স্বাস্থ্য দপ্তরের গাইডলাইন মেনেই এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এছাড়া কন্টেইনমেন্ট জোনে জঞ্জাল ফেলার জন্য হলুদ রঙের পাত্র বসানো হবে। একইসঙ্গে শহরের ১৪টি সংযোজিত ওয়ার্ডে কোভিড পরিস্থিতি মোকাবিলা করা নিয়ে সমন্বয় বজায় রাখতে একজন লিঁয়াজো অফিসার নিয়োগ করবে জলপাইগুড়ি জেলা প্রশাসন। এদিনের বৈঠকে তা চূড়ান্ত হয়েছে।
এদিকে, কংগ্রেস ও বিজেপির ওয়ার্ড কো-অর্ডিনেটররা বৈঠকে কিছু প্রস্তাব দিয়েছেন। কংগ্রেসের ওয়ার্ড কো-অর্ডিনেটর সুজয়বাবু বলেন, কোয়ারেন্টাইন সেন্টারে আবাসিকদের নিয়ে যাওয়া এবং সেখান থেকে ছেড়ে দেওয়ার ব্যাপারে কোনও তথ্য প্রশাসন জানাচ্ছে না। এ ব্যাপারে প্রশাসন আগাম জানালে কোভিড মোকাবিলায় সুবিধা হবে। বিজেপির ওয়ার্ড কো-অর্ডিনেটার মালতিদেবী বলেন, ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে সহায়তা বুথ চাল করা এবং বাজারে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার ব্যাপারে নজরদারি চালানোর প্রস্তাব দিয়েছি।
