কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
প্রশাসন জানিয়েছে, জেলা প্রশাসন, তথ্য সংস্কৃতি দপ্তরের মাধ্যমে এই কাজ করার উদ্যোগ নেওয়া হবে। পাশাপাশি জেলায় রেশনের মাধ্যমে খাদ্য বণ্টনের কাজ সঠিক ভাবে হচ্ছে কিনা সেদিকে বিশেষ নজরদারি চালানো হবে। এদিনের বৈঠকে জেলা পরিষদের সভাধিপতি উত্তরা বর্মন, সহকারী সভাধিপতি দুলাল দেবনাথ, জনস্বাস্থ্য কর্মাধ্যক্ষ ধ্বজেন্দ্রনাথ রায় ও খাদ্য কর্মাধ্যক্ষ গীতা দাস রাজবংশী সহ অন্যান্যরা উপস্থিত ছিলেন।
জেলা পরিষদের সহকারী সভাধিপতি দুলাল দেবনাথ বলেন, করোনাকে রুখতে সচেতনতা মূলক প্রচাররের পাশাপাশি এটাকে একটা আন্দোলনে রূপান্তরিত করা দরকার। মানুষকে সচেতন করতে হবে। তথ্য সংস্কৃতি দপ্তরের উচিত এই বিষয়ে প্রচার করা। জেলায় বহু জায়গা রয়েছে যেখানে সঠিক ভাবে সব বার্তা পৌঁছয় না। সেই সব জায়গায় এই বার্তা পৌঁছে দিতে হবে। এই জেলায় তফসিলি জাতি ও উপজাতি অধ্যুষিত। তাদের ভাষায় লিফলেট করে তা ওই সব এলাকায় প্রচার করার কথা বলা হয়েছে। জেলায় রেশন বণ্টন সঠিক ভাবে হচ্ছে কিনা সেদিকে নজর রাখা হবে। একটি মানুষও যাতে রেশনের আওতার বাইরে না থাকে, সেদিকে দৃষ্টি রাখা হবে।
জেলা পরিষদ সূত্রে জানা গিয়েছে, অনেক জায়গায় অনেক কর্মী কাজ করতে গিয়ে বাধা পাচ্ছেন। তাঁরা যাতে স্থানীয় এলাকায় বাধার মুখে না পড়েন সেদিকে নজর রাখা হবে। রাজবংশী, নেপালি সহ অন্যান্য জনজাতির ভাষায় সচেতনতা মূলক প্রচার চালানোর উপরে জোর দেওয়া হবে। অপরদিকে, জেলায় রেশন ব্যবস্থার কাজ সঠিকভাবে চলছে কিনা সেই বিষয়ে জেলা পরিষদকে নির্দিষ্ট সময়ে রিপোর্ট দিতে হবে। রেশন ব্যবস্থায় কোনওরকম দুর্নীতি বরদাস্ত করা হবে না।
জেলায় করোনা সংক্রান্ত কাজের সঙ্গে বিভিন্নস্তরে যাঁরা যুক্ত রয়েছেন তাঁদেরকে ধাপে ধাপে সংবর্ধনা দেওয়া হবে। জেলা পরিষদ, পঞ্চায়েত সমিতি ও গ্রাম পঞ্চায়েত স্তরে একেবারে নিচুতলা থেকে করোনা মোকাবিলার কাজ করা হবে।