কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, এদিন সকাল থেকে রৌদ্রোজ্জ্বল আবহাওয়া থাকলেও দুপুরের পর মালদহের আকাশ মেঘে ঢেকে যায়। দুপুর তিনটে নাগাদ প্রবল বজ্রবিদ্যুৎ সঙ্গে ঝড়ো হাওয়া ও বৃষ্টিপাত শুরু হয়ে যায়। হরিশ্চন্দ্রপুর থানা এলাকায় ঘনঘন বজ্রপাত হতে থাকে। এই বজ্রপাতের জেরেই ব্লকের তিনটি ভিন্ন গ্রামে প্রাণ হারান তিনজন। জানা গিয়েছে, দক্ষিণ রামনগর গ্রামের মিঠু সেই সময় মাঠে কাজ করছিলেন। আচমকা বাজ পড়ে তিনি মারা যান। বাইশা গ্রামের বিনু ওঁরাও বাড়ির পার্শ্ববর্তী আমবাগানে ছিলেন। সেসময় ঝড়-বৃষ্টি শুরু হয়। অন্যদিকে, নারায়ণপুর গ্রামের সুলতান আহমেদ তখন মাঠে ধানের জমিতে কাজ করছিলেন। মৃত সুলতান আহমেদের দাদা বরজাহান আলি বলেন, আমার ভাই বাড়ির পিছনে ধানের জমিতে কাজ করছিল। বাজ পড়ায় সে সেখানেই জ্ঞান হারিয়ে ফেলে। তাঁকে হরিশ্চন্দ্রপুর গ্রামীণ হাসপাতালে নিয়ে যাই। চিকিৎসক মৃত বলে ঘোষণা করেন।