পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
প্রাক্তন কাউন্সিলার তথা এলাকার বিজেপি নেতা মানিক বৈদ্য বলেন, যেভাবে মাল নদীর মধ্যে গোটা শহরের নোংরা আবর্জনা ফেলা হচ্ছে, তাতে নদীগর্ভ ভরাট হচ্ছে। এতে বর্ষাকালে শহরে বন্যার আশঙ্কা দেখা দিচ্ছে। এর আগেও একবার শহরের নদী সংলগ্ন কয়েকটি ওয়ার্ডে জল ঢুকে পড়েছিল। এবারও একই অবস্থা হবে বলে আমরা মনে করছি।
পুরসভার ২ নম্বর ওয়ার্ডের কুমোরপাড়ার বাসিন্দা বাবুয়া প্রসাদ বলেন, পাশেই মাল নদীতে বর্জ্য ফেলায় মাঝেমধ্যে দুর্গন্ধে টেকা দায় হয়ে পড়ে। নিয়মিত আবর্জনা ফেলার কারণে নদীর গভীরতা কমে যাচ্ছে। আমরা অনেকবার পুরসভার সাফাই কর্মীদের বলেছি, এভাবে বর্জ্য ফেলা হলে বর্ষার সময়ে আমাদের বানভাসি হতে হবে। কিন্তু কেউ আমাদের কথা শোনেন না। এতে নদীর মাছ সহ জলজ প্রাণীর জীবনও সঙ্কটাপন্ন হচ্ছে। স্থানীয় বাসিন্দা তথা একটি পরিবেশপ্রেমী সংস্থার সদস্য স্বরূপ মিত্র বলেন, নদীতে অবৈজ্ঞানিকভাবে পুরসভা বর্জ্য ফেলছে। এতে জল দূষণ হচ্ছে। এমনকী নদীর নাব্যতাও কমে যাচ্ছে। এর বিরুদ্ধে আমরা অনেক আগেই সরব হয়েছি। কিন্তু পুরসভা কোনও কথা কানে তোলে না।
মাল পুরসভার প্রাক্তন ভাইস চেয়ারপার্সন তথা বর্তমান প্রশাসক বোর্ডের সদস্য দীপা সরকার বলেন, আমরা ইতিমধ্যেই জমি কেনার প্রক্রিয়া শুরু করেছি। জমি পেলেই ডাম্পিং গ্রাউন্ড বানানোর কাজে হাত দেব। তবে নদীর মধ্যে যাতে বর্জ্য না ফেলা হয়, সেটা সাফাই কর্মীদের আগেও বলা হয়েছে। ফের ওঁদের বলা হবে।