বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
জলপাইগুড়ি জেলা তৃণমূল প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির সহ সভাপতি গোবিন্দ পাল বলেন, অনেক ছাত্রছাত্রীর অভিভাবকের অ্যানড্রয়েড ফোন নেই। সেই কারণে ওইসব পরিবারের সন্তানরা অনলাইনে পঠনপাঠন থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। শিশুমন যেহেতু খেলাধুলার প্রতি বেশি আকৃষ্ট হয়, সেই কারণে করোনা আবহে তাদের পড়াশুনোয় মন বসাতে এমন অভিনব পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। সরকারি নিয়ম মোতাবেক স্বাস্থ্যবিধি মেনে সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে, ছাত্রদের সঙ্গে শিক্ষকরাও মাস্ক পরে শিবিরে অংশ নেবেন। চলতি সপ্তাহেই ময়নাগুড়ি ব্লকে এমন পাঠদান শিবির শুরু হবে। গতানুগতিক স্কুলের মতো এই পাঠদান সম্ভব নয়, তবুও সপ্তাহে তিন-চারদিন এই কর্মসূচি চলবে।