অত্যধিক পরিশ্রমে শারীরিক দুর্বলতা, বাহন ক্রয়ের বিষয়ে সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। সন্তানের বিদ্যা শিক্ষায় সংশয় ... বিশদ
ক্ষতিগ্রস্ত একটি দোকানের মালিক রঞ্জিত রায় বলেন, ভোরে জানতে পারি বাজারে আগুন লেগেছে। সঠিক সময় দমকলের গাড়ি এলেও দোকানগুলিকে রক্ষা করা যায়নি। পাশাপাশি আটটি দোকান পুড়ে ছাই হয়ে গিয়েছে। সব মিলিয়ে আমাদের ৫০ লক্ষ টাকা ক্ষতি হয়ে গেল। লকডাউনের কারণে এমনিতেই যা লোকসান হয়েছে তাতে দিন চালানো কঠিন হয়ে পড়েছিল। এখন আমরা কোথায় যাব, কী করব কিছুই ভেবে পাচ্ছি না। আমার ঝাড়ুর দোকান নিশ্চিহ্ন হয়ে গিয়েছে। মন্ত্রী, পুরসভার প্রশাসক সকলেই এসেছিলেন। আমাদের সাহায্য না করা হলে পথে বসতে হবে। মন্ত্রী বলেন, করোনা পরিস্থিতির মাঝে এই ধরনের ঘটনা দুর্ভাগ্যজনক। দমকল কর্মীরা যথেষ্ট চেষ্টা করেছেন। ক্ষতিগ্রস্তদের কীভাবে সাহায্য করা যায় তা দেখব।
শিলিগুড়ি খুচরো ব্যবসায়ী সমিতির সম্পাদক বিপ্লব মুহুরি বলেন, আমরা ক্ষতিগ্রস্তদের আর্থিক সাহায্যের আবেদন জানাচ্ছি। বুধবার পুরসভার প্রশাসক ব্যবসায়ীদের দেখা করতে বলেছেন। আমরা জেলাশাসকের কাছেও আবেদন জানাব। ভোররাতে স্থানীয় বাসিন্দারা পোড়া গন্ধ পেয়ে বাইরে বেরন। তাঁরা লক্ষ করেন পাশাপাশি কয়েকটি দোকান জ্বলছে, কয়েকটি থেকে ধোঁয়া বেরচ্ছে। তড়িঘড়ি তাঁরাই এসএফ রোডে দমকল কেন্দ্রে খবর দেন।