কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
এদিকে, জেলার ছ’টি ব্লকে থাকা সরকারি কোয়ারেন্টাইন সেন্টারের আবাসিকদের থাকা খাওয়ার সমস্ত খরচই করা হচ্ছে সরকারিভাবে। সেখানে জেলা পরিষদ আলাদা করে কেন মাত্র পাঁচদিনের জন্য এমন দায়িত্ব নিচ্ছে তা নিয়ে ওয়াকিবহাল মহলে কৌতূহল ছড়িয়েছে।
সভাধিপতি অবশ্য বলেন, এর পিছনে অন্য কোনও কারণ নেই। আসলে আমরা মনে করছি, সরকারি কোয়ারেন্টাইন সেন্টারগুলিতে যাঁরা আছেন তাঁদের খাওয়ার ব্যাপারে পরিষদেরও কিছু অবদান থাকা দরকার। সেইজন্যই এই উদ্যোগ। জেলা পরিষদের নিজস্ব তহবিলে এই মুহূর্তে প্রায় এক কোটি টাকা পড়ে আছে। সেই অর্থই খরচ করা হবে।