গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক সুকুমার দে বলেন, জেলায় এখন পর্যন্ত সাত জন করোনা আক্রান্ত হয়েছেন। তাঁদের মধ্যে পাঁচ জন সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরছেন। ওই সাত জন যাঁদের সংস্পর্শে এসেছেন তাঁদের চিহ্নিত করে কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়েছে। সাত জনই ভিন জেলা ও রাজ্য থেকে এসেছিলেন। তাঁদের মধ্যে করোনার লক্ষণ পেতেই কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়। সোয়াব সংগ্রহ করে মালদহ মেডিক্যালে পাঠানো হয়। তবে দেরি করে রিপোর্ট আসায় তাঁদের ছেড়ে দেওয়া হয়। পরে রিপোর্ট পজিটিভ আসতেই তাঁদের করোনা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। রিপোর্ট দেরি করে আসায় আমাদের সমস্যা হচ্ছে। যদি ২৪ ঘণ্টার মধ্যে রিপোর্ট চলে আসত তবে এই সমস্যা হতো না।
সোয়াব পরীক্ষার রিপোর্ট আসার আগে কোয়ারেন্টাইন থেকে বার বার ছেড়ে দেওয়ায় দক্ষিণ দিনাজপুর জেলাজুড়ে বাসিন্দাদের মধ্যে আতঙ্ক ক্রমশ বেড়ে চলেছে। কুশমণ্ডির চারজন, কুমারগঞ্জ, গঙ্গারামপুর ও তপনের একজন করে মোট সাতজন এখন পর্যন্ত করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। ওই সাত আক্রান্ত প্রায় ৫০ জনের সংস্পর্শে এসেছেন বলে সূত্রের খবর। ইতিমধ্যে তাঁদের কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়েছে। অনেকের কোনও লক্ষণ না পাওয়ায় ছেড়েও দেওয়া হয়েছে। যদিও অধিকাংশের সোয়াব পরীক্ষা করা হয়নি। করোনা আক্রান্তরা যাঁদের সংস্পর্শে এসেছেন তাঁদের কেন সোয়াব পরীক্ষা করা হচ্ছে না তা নিয়েও বাসিন্দারা প্রশ্ন তুলেছে। যদিও স্বাস্থ্যদপ্তর জানিয়েছে, সোয়াব পরীক্ষা বাধ্যতামূলক নয়। যাঁদের মধ্যে করোনার লক্ষণ পাওয়া যাবে তাঁদের একমাত্র সোয়াব পরীক্ষা করা হবে।