কর্মে অগ্রগতি ও নতুন কাজের বরাত প্রাপ্তি। আইটি কর্মীদের শুভ। মানসিক চঞ্চলতার জন্য বিদ্যাচর্চায় বাধা। ... বিশদ
নারায়ণবাবু বলেন, পাঁচ মাস আগে কাজে গিয়েছিলাম। লকডাউনের ফলে দুই মাস বেকার বসেছিলাম। ২৫ মে এলাকায় ফিরেছি। আমাকে হোম কোয়ারেন্টাইনের নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু বাড়িতে ছোট দুই ছেলে ও স্ত্রী আছে। আমি বাড়িতে থাকলেও তাদের সংস্পর্শে চলে আসার সম্ভাবনা রয়েছে খুবই। তাই পাড়ার যবকদের সহযোগিতায় কুঁড়ে ঘর তৈরি করে একা একাই থাকছি। বাড়ি থেকে খাবার দিয়ে যাচ্ছে। কিছুটা দূরে খাবার রেখে চলে যাচ্ছে।
স্থানীয় যুবক হিরণ্ময় ঢালি বলেন, নারায়ণবাবুদের বাড়িতে একটাই ঘর। তাই হোম কোয়ারেন্টাইনে থাকলেও পরিবারের অন্য সদস্যদের থেকে দূরত্ব বজায় থাকা সম্ভব ছিল না। তাই আমরা তাঁকে বাড়ি থেকে সামান্য দূরে একটি ঘর তৈরি করে দিয়েছি। সেখানেই থাকছেন তিনি। নারায়ণবাবু যেভাবে কোয়ারেন্টাইনের নিয়ম মেনে চলছেন তা তারিফযোগ্য। এমন পদক্ষেপ সকলেরই নেওয়া উচিত।