বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
ময়নাগুড়ি ব্লক স্বাস্থ্য আধিকারিক লাকি দেওয়ান বলেন, যাঁরা জরুরি পরিষেবার সঙ্গে যুক্ত তাঁদের সোয়াব সংগ্রহ করা হচ্ছে। ওই আশাকর্মী ও ছাত্রীর সোয়াব আবার নেওয়া হয়েছে কোভিড হাসপাতালে।
ময়নাগুড়ি ব্লকের ধর্মপুর এলাকার এক ছাত্রী এবং বার্নিশ এলাকার এক আশা কর্মীর সোয়াব চলতি মাসের ১৬ তারিখ সংগ্রহ করা হয়েছিল। গত ২৮ তারিখ এই দু’জনের রিপোর্ট পজিটিভ আসে। প্রাথমিকভাবে করোনা আক্রান্ত আশাকর্মী এবং ছাত্রীর সংস্পর্শে যাঁরা ছিলেন সেই ১৫ জনের সোয়াব সংগ্রহ করেছে ব্লক স্বাস্থ্য দপ্তর। জানা গিয়েছে, করোনা সংক্রমিত ওই ছাত্রী হোম কোয়ারেন্টাইনে থাকলেও ওই আশাকর্মী ১৬ তারিখের পরও বিভিন্ন এলাকায় গিয়েছেন ও কাজ করেছেন।