গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
জখম রঘুবাবু বলেন, রাতে আমি একটি ঘরে শুয়েছিলাম। দুষ্কৃতীরা ঘরে ঢুকে প্রথমে আলমারি থেকে সমস্ত কিছু বের করে নিয়েছিল। তারপরে আমার স্ত্রীর কাছে আরও সোনার গয়না আছে কিনা তা জানতে চায়। ধরালো অস্ত্র দিয়ে ভয় দেখায়। আমাকে চুপ থাকতে বলে। দুষ্কৃতীরা পালাতে গেলে আমি তাদের পিছু নিই। সেসময় দুষ্কৃতীদের মধ্যে একজন খুকরি দিয়ে মাথায় আঘাত করে। দুষ্কৃতীরা সংখ্যায় তিন-চারজন ছিল। যুব তৃণমূল কংগ্রেসের গোসাঁইপুর অঞ্চল কমিটির সভাপতি উত্পল সেন বলেন, এই প্রথম এলাকায় লুটের মতো ঘটনা ঘটেছে। এতে বাসিন্দারা আতঙ্কিত হয়ে পড়েছেন। একই রাতে দুষ্কৃতীরা আরও দু’টি বাড়িতে চুরির চেষ্টা চালিয়েছিল। স্থানীয় বাসিন্দা কার্তিক মণ্ডল বলেন, দুষ্কৃতীর দল আমার বাড়িতেও চুরি করার চেষ্টা চালিয়েছে। তবে সফল হয়নি। এই ঘটনায় পুলিসের ভূমিকা নিয়েও স্থানীয়রা প্রশ্ন তুলেছেন। তাঁরা এলাকায় পুলিসি টহলদারির দাবি জানিয়েছেন। যদিও এবিষয়ে বাগডোগরা থানার ওসি দীপঙ্কর গোস্বামী কোনও মন্তব্য করতে চাননি। শিলিগুড়ি মেট্রোপলিটন পুলিসের জোন-২ ডিসিপি কুওর ভূষণ সিং বলেন, পুলিস ওই ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে। তবে এখনও দুষ্কৃতীরা ধরা পড়েনি।