গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
পুলিস ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, সোমবার সন্ধ্যায় একটি ক্লিনিকে গিয়ে স্বাস্থ্য পরীক্ষা করান ওই ইঞ্জিনিয়ার। অন্যান্য দিনের মতো রাতে খাওয়া দাওয়া করে শুতে যান। এদিন সকালে বহু ডাকাডাকির পরও তাঁর সাড়া পাননি পরিবারের সদস্যরা। পরে তাঁরা স্থানীয় বাসিন্দাদের সহযোগিতায় দরজা ভেঙে ঘরে ঢুকতেই তাঁর ঝুলন্ত মৃতদেহ দেখতে পান। খবর পেয়ে ভক্তিনগর থানার পুলিস ঘটনাস্থলে গিয়ে মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠিয়েছে।
মৃতের শ্বশুর শিলিগুড়ি পুরসভা এলাকার ৪১ নম্বর ওয়ার্ড তৃণমূল কংগ্রেস কমিটির সভাপতি রতন পালচৌধুরী বলেন, আগে শুভ্র জলপাইগুড়ি জেলা পরিষদে চাকরি করতেন। কয়েক মাস আগে শিলিগুড়ি মহকুমা পরিষদের কাজে যোগ দেন। ও কিছুদিন ধরেই মানসিক অবসাদে ভুগছিল। এক জ্যোতিষীর কাছে হাত দেখানোর পর আরও ভেঙে পড়ে। করোনা নিয়ে আতঙ্কিত হয়ে পড়ে। কেন ও আত্মহত্যা করল তা বুঝতে পারছি না। এখন মেয়ে, নাতি ও মৃত জামাইয়ের দৃষ্টিহীন বাবাকে নিয়ে কীভাবে চলব বুঝতে পারছি না।
এলাকার বাসিন্দা তথা তৃণমূলের শিলিগুড়ি টাউন-৩ নম্বর কমিটির সভাপতি দুলাল দত্ত বলেন, ওই ইঞ্জিনিয়ার সৎমানুষ ছিলেন। কারও সঙ্গে তাঁর ঝামেলা ছিল না। এক জ্যোতিষীর কাছে হাত দেখানোর পর তিনি করোনা নিয়ে আতঙ্কিত হয়ে পড়েন বলে শুনেছি।