কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
জলদাপাড়া জাতীয় উদ্যানের ডিএফও কুমার বিমল বলেন, খাঁচাবন্দি চিতাবাঘটিকে দক্ষিণ খয়েরবাড়ি ব্যাঘ্র পুনর্বাসন কেন্দ্রে ২৪ ঘণ্টা ধরে পর্যবেক্ষণে রাখা হয়েছে। চোটমুক্ত প্রাণীটি সম্পূর্ণ সুস্থ আছে। সেটিকে দেখার জন্য এদিন সাতসকালে প্রচুর শ্রমিক ভিড় জমিয়েছিলেন। কিন্তু, লকডাউনের জন্য বনকর্মীরা কাউকেই ঘটনাস্থল ঘেঁষতে দেননি। ফলে সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে উৎসাহী জনতাকে দূর থেকেই চিতাবঘটিকে দেখে সন্তুষ্ঠ থাকতে হয়। লঙ্কাপাড়া রেঞ্জের রেঞ্জার অরূপ কর বলেন, করোনা পরিস্থিতিতে সামাজিক দূরত্বের কথা মাথায় রেখে শ্রমিকদের কাউকেই ঘটনাস্থলের কাছে ঘেঁষতে দেওয়া হয়নি। এদিকে, গত বছরের ডিসেম্বর থেকে গ্যারগেন্দা, ধুমচিপাড়া, হান্টাপাড়া, রামঝোরা, তুলসীপাড়া ও লঙ্কাপাড়া সহ মাদারিহাটের চা বাগাগুলিতে চিতাবাঘের উপদ্রব শুরু হয়। শিশু, কিশোর ও এক যুবতী সহ চিতাবাঘ ছ’জনকে খুবলেও খায়। তারপরেই বনদপ্তর বাগানগুলিতে খাঁচা বসিয়ে চিতাবাঘ ধরার অভিযানে নামে। বর্তমানে দক্ষিণ খয়েরবাড়ি ব্যাঘ্র পুনর্বাসন কেন্দ্রে উপচে পড়েছে। বুধবার আরও একটি ধরা পড়ায় ওই কেন্দ্রে বর্তমানে চিতাবাঘের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২৩। সংক্রমণ আটকাতে ওই ব্যাঘ্র পুনর্বাসন কেন্দ্রে চূড়ান্ত সতর্কতা নিয়েছে বনদপ্তর।