কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের অধ্যক্ষ ডাঃ প্রবীর দেব অবশ্য অভিযোগ মানতে নারাজ। তাঁর বক্তব্য, নির্দিষ্ট গাইডলাইন মেনে করোনা আক্রান্তদের চিকিৎসা করা হচ্ছে। কাজেই হাসপাতালের চিকিৎসা ব্যবস্থা সম্পর্কে ওঠা অভিযোগগুলি ঠিক নয়।
ইতিমধ্যে উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে করোনা আক্রান্ত এক রোগিণীর মৃত্যু হয়েছে। কোভিড-১৯’এ আক্রান্ত বেশকিছু রোগী হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন। এ অবস্থায় হাসপাতালের চিকিৎসা ব্যবস্থা নিয়ে শিলিগুড়ির মেয়র কিছু প্রশ্ন তুলেছেন। মেয়র বলেন, বিলম্ব হলেও সম্প্রতি এই রোগের লালারস পরীক্ষার একটি ল্যাবরেটরি উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে চালু করা হয়েছে। উত্তরবঙ্গের প্রায় দু’কোটি মানুষের জন্য এই ল্যাব বলে জানতে পেরেছি। ফলে এর উপর অতিরিক্ত চাপ হওয়াই স্বাভাবিক। এখনও পর্যন্ত এখান থেকে লালারস পরীক্ষার যেক’টি রিপোর্ট এসেছে, তাতে ১১টি পজেটিভ হয়েছে। কয়েকটি নেগেটিভও হয়েছে। আমার মতে নমুনা পরীক্ষার কাজ আরও দ্রুততার সঙ্গে হওয়া উচিত। উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ অবশ্য অভিযোগ মানতে নারাজ। কলেজের অধ্যক্ষ বলেন, নিয়ম অনুসারে যখনই কোনও রোগীর সোয়াব টেস্টে করোনা পজেটিভ মিলছে, তখনই তাঁকে আলাদা ওয়ার্ডে স্থানান্তরিত করা হচ্ছে। তাছাড়া এখনও পর্যন্ত এখানে জায়গার কোনও অভাব নেই। সুষ্ঠুমতোই করোনা রোগীদের চিকিৎসা করা হচ্ছে। সুতরাং মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল নিয়ে তোলা অভিযোগ ঠিক নয়।