কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
রবিবার স্থানীয়রা ওই চাল নিয়ে অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রের সামনে বিক্ষোভ দেখান। পরিমল বর্মন, পার্বতী বর্মন, ভারতী বর্মন বলেন, আইসিডিএস থেকে যে চাল বিতরণ করা হয়েছে তা একেবারেই নিম্নমানের। চালে পোকা গিজগিজ করছে। ওই চাল দিয়ে ভাত রান্ন করে শিশুদের খাওয়ালে ওরা অসুস্থ হয়ে পড়তে পারে। তাই আমরা পোকা ধরা চাল ফিরিয়ে দিয়ে ভালো চালের দাবি করেছি।
এ বিষয়ে পঞ্চায়েত সমিতির স্থানীয় সদস্য সঞ্জয়কুমার সরকার বলেন, এদিন সকালে বিষয়টি আমার চোখে পড়ে। তারপরে আমি অভিভাবকদের চাল ফিরিয়ে দিতে বলি। আমি বিডিও, সিডিপিও ও থানার বড়বাবু সকলকে চালের ব্যাপারে জানিয়েছি। যদি কেউ ইচ্ছাকৃতভাবে এটা করে থাকে তবে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানাব।
এ বিষয়ে অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রে কর্মী রত্না মণ্ডল বলেন, আমাদের এখানে ১ এপ্রিল চাল আসে। পরের দিনই ওই চাল বিলি করা হয়। তবে সেখানে কিছু পুরনো চাল থাকায় প্রথমে ওই চাল বিলি করি। মাঝে যেহেতু কিছুদিন আইসিডিএস বন্ধ ছিল তাই চালগুলিতে পোকা ধরেছিল। কিন্তু ওই চাল যাতে নষ্ট না হয় সেজন্য প্রথমে পুরনো চাল বিলি করি। তবে এমনটা হবে আমি জানতাম না। যেদিন তাঁরা চাল পেয়েছিলেন সেদিন বললেই সঙ্গে সঙ্গে ফেরত নিয়ে নিতে পারতাম। আমারই ভুল হয়েছে।
আইসিডিএসের মাথাভাঙার প্রকল্প আধিকারিক নীলরতন হালদার বলেন, এমন ঘটনা কখনই কাম্য নয়। আমি জানিয়ে দিয়েছি সবাইকে ভালো চাল দেওয়ার জন্য। যাঁরা পোকাধরা চাল নিয়ে আসবেন তাঁদের তা পালটে ভালো চাল দিয়ে দেওয়া হবে