গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
জলপাইগুড়ির দিনবাজার, কোচবিহারের ভবানীগঞ্জ বাজারের সব্জি বাজার অন্যত্র খোলামেলা জায়গায় সরানো হলেও মানুষ সামাজিক দূরত্ব মানছে না। সকাল থেকে দুপুর গড়িয়ে বিকেলও টোটো,রিকশ করে সব্জি, মাছ, ডিম, ফলমূল ফেরি করে বিক্রি করা হচ্ছে। যদিও ওসব মানুষের দাবি, মুটে মজুরের কাজ বন্ধ রয়েছে। টোটোয় যাত্রী তোলা যাচ্ছে না। কিন্তু সংসারের খরচ তো চালাতে হবে। তাই টোটোয় করে সব্জি নিয়ে না বেরনো ছাড়া উপায় ছিল না।
আলিপুরদুয়ারের উপ মুখ্য স্বাস্থ্যআধিকারিক সুবর্ণ গোস্বামী জানিয়েছেন, ১৮ জনকে বীরপাড়ার একটি সরকারি কোয়ারেন্টাইন সেন্টারে রাখা হয়েছে। একজন আলিপুরদুয়ার জেলা হাসপাতাল ও একজন ফালাকাটা সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে ভর্তি আছেন। তাঁদের সকলেরই সোয়াবের রিপোর্ট নেগেটিভ এসেছে।
তবে শনিবার পর্যন্ত আলিপুরদুয়ার জেলায় করোনা সন্দেহে কতজনকে হোম কোয়ারেন্টানে রাখা হয়েছে তা অবশ্য স্বাস্থ্যদপ্তর স্পষ্ট করে কিছু জানায়নি। এদিকে এদিন আলিপুরদুয়ার জেলা পরিষদের মেন্টর মোহন শর্মা ব্যক্তিগতভাবে মুখ্যমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিলে ২০ লক্ষ টাকা দান করেন। আলিপুরদুয়ার মহিলা কলেজ কর্তৃপক্ষও মুখ্যমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিলে ৫০ হাজার টাকা দিয়েছে।
কোচবিহারে উত্তরবঙ্গ উন্নয়নমন্ত্রী রবীন্দ্রনাথ ঘোষ তাঁর নিজের বাড়ি থেকে বিভিন্ন জায়গায় এদিনও খাদ্যসামগ্রী পাঠান। কোচবিহার জেলা পরিষদের পূর্ত কর্মাধ্যক্ষ আব্দুল জলিল আহমেদ এদিন মোয়ামারির বড়ভিটায় দুঃস্থদের চাল, আলু, সাবান বিলি করেন। জলপাইগুড়ির বিভিন্ন সংস্থার পক্ষ থেকে ত্রাণ সামগ্রী বিলি করা হয়।