পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
শহরের রেলগুমটি এলাকায় স্কুটি নিয়ে রাস্তায় বেরিয়েছিল এক ছাত্র। পুলিসের মুখোমুখি পড়ে যায়। জিজ্ঞাসাবাদ করে পুলিস জানতে পারে, বাংলা ভাষা নিয়ে পড়াশুনা করছে ওই যুবক। তারপরেই রাস্তার মাঝে রীতিমত পড়া ধরা শুরু করেন কর্তব্যরত পুলিস আধিকারিক। সমাস, প্রত্যয় ইত্যাদি নিয়ে প্রশ্নের জালে তখন হাঁসফাঁস দশা ওই যুবকের। পরে অবশ্য তাঁকে গ্রেপ্তার না করে বুঝিয়ে বাড়ি পাঠানো হয়। এদিকে শনিবার রায়গঞ্জ থানার আইসি সুরজ থাপা সহ প্রায় ৬০ জন পুলিস কর্মী রক্তদান করেন।
লকডাউনে দরিদ্র মানুষের পাশে দাঁড়ালেন ডালখোলা থানার ঝিটকিয়ার নবজ্যোতি ক্লাবের সদস্যরা। শনিবার সকালে ঝিটকিয়া, সেন পাড়া, উত্তর কোনাল,শ্যামটোলি সহ বিভিন্ন এলাকায় ১৫০ টি দরিদ্র পরিবারের হাতে চাল, আলু, তেল, সোয়াবিন, লবন, সাবান ইত্যিাদি তুলে দেওয়া হয়।
এদিন সকালে দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার তপনে ভিনজেলা থেকে ঢুকে পড়ে একটি পণ্যবাহী গাড়ি। পুলিস গাড়িটিকে দেখতে পেয়েই আটক করে। সেসময় ভয় পেয়ে চালক সহ গাড়িতে থাকা আরও কয়েকজন পালিয়ে যায়। তাদের গ্রেপ্তার করা যায়নি। এঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়ায়।
হরিরামপুর বাজার এলাকায় এক ভ্রাম্যমান চা বিক্রেতার সামগ্রী আটক করে পুলিস। অভিযোগ, পবিত্র সরকার নামে চা বিক্রেতা বাজার এলাকায় ঘুরে ঘুরে চা বিক্রি করছিল লকডাউনের মধ্যেও। এদিকে পুলিসের কাছে বাধা পেয়ে সেই চা বিক্রেতা পুলিসের গাড়ির সামনে রাস্তার উপরেই বসে পড়েন। তাঁর দাবি, এখনও মেলেনি রেশন। এদিকে ব্যবসাও বন্ধ। পেটের ভাত জোগাতেই এদিন পথে বেরিয়েছিলেন তিনি। ওই বিক্রেতাকে ঘিরে এলাকায় ভিড় জমে যায়। পরে পুলিস ভিড় হঠিয়ে দেয়। পুলিস জানিয়েছে, ওই ব্যক্তির ডিজিটাল রেশন কার্ড নেই। শীঘ্রই তাঁর বাড়িতে কুপন পৌঁছে দেওয়া হবে। আটক করা সামগ্রীও ফেরত দেওয়া হবে।
এদিকে গঙ্গারামপুরের বাসিন্দা পেশায় আইনজীবি প্রিয়জিৎ চক্রবর্তী তাঁর মেয়ের জন্মদিন উপলক্ষে এলাকার দরিদ্র বাসিন্দাদের হাতে এদিন চাল, আলু, সাবান ইত্যাদি তুলে দেন।