পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
আলিপুরদুয়ারে হোম কোয়রেন্টাইনের সংখ্যা বাড়ছে। বৃহস্পতিবার জেলায় নতুন করে আরও ২৩৭ জনকে হোম কোয়ারেন্টাইনে পাঠানো হয়েছে। জেলায় এখন ১১ হাজার ১১৫ জন হোম কোয়ারেন্টাইনে আছেন। জেলার চা বাগানে করোনা চিকিৎসা ও কোয়ারেন্টাইন ব্যবস্থা খতিয়ে দেখতে শুক্রবার জলপাইগুড়ির বিভাগীয় কমিশনার অজিতরঞ্জন বর্ধন আলিপুরদুয়ারের প্রশাসনকি ভবন ডুয়ার্সকন্যায় বৈঠক করেন। ওই বৈঠকে জেলাশাসক সুরেন্দ্রনাথ মিনা, চা মালিক সংগঠনগুলির প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
এদিকে, শুক্রবার সকাল থেকে ময়নাগুড়ি ও ধূপগুড়িতে পুলিস প্রশাসন সচেতনতামূলক প্রচার চালায়। অযথা ঘোরাঘুরি করলে গ্রেপ্তার করা হবে বলে মাইকিং করে। ময়নাগুড়ি ব্লকে বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে এদিন পাঁচজনকে পুলিসি গ্রেপ্তার করে। কয়েকটি মোটর বাইক, টোটো আটক করে। ধূপগুড়ি থানার পুলিস এদিন আটজনকে লকডাউন ভাঙার অপরাধে গ্রেপ্তার করে। এছাড়াও মালবাজারে ২১, মেটেলিতে ২ এবং নাগরাকাটাতে ১১ জনকে একই অভিযোগে পুলিস গ্রেপ্তার করে।
বিভাগীয় কমিশনার বলেন, বাগানে সরকারি অনুদান কতটা যাচ্ছে তা বৈঠকে জানা হয়েছে। বাগান মালিকরা কিছু দাবি রেখেছেন সেটা ওপর মহলে জানিয়ে দেব। এদিকে, করোনা মোকাবিলায় ডুয়ার্স কনস্ট্রাকশন কোম্পানি নামে একটি সংস্থা এদিন জেলাশাসক সুরেন্দ্রনাথ মিনার মাধ্যমে পাঁচলক্ষ টাকা প্রধানমন্ত্রী ও পাঁচলক্ষ টাকা মুখ্যমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিলে পাঠায়। কুমারগ্রাম পঞ্চায়েত সমিতির সহ সভাপতি বিপ্লব নার্জিনারী ব্যক্তিগত ভাবে একলক্ষ টাকা জেলা শাসকের মাধ্যমে মুখ্যমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিলে দেন।
জলপাইগুড়ির পুলিস সুপার অভিষেক মোদি বলেন, লকডাউন অমান্য করার জন্য ৪৯ জনকে এদিন গ্রেপ্তার করা হয়েছে।