কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
এদিকে গঙ্গারামপুরের দমদমা এলাকার বাসিন্দা রিক্তা দাস পেশায় আশাকর্মী। তিনি নিজের বেতনের টাকায় কাপড় কিনে মাস্ক তৈরি করে বিলি করছেন গ্রামের বাসিন্দাদের মধ্যে। আশাদেবী বলেন, বাড়িতে সেলাই মেশিন আছে। সেখানেই মাস্ক বানাই। প্রতিদিন ২০০ টি করে মাস্ক বিলি করি। গ্রামে গ্রামে ডিউটি করতে গিয়ে দেখেছি, মাস্কের খুব অভাব রয়েছে। তাই এই কাজ করছি।
শুক্রবার বালুরঘাট জেলা হাসপাতালে করোনা সংক্রান্ত আধুনিক যন্ত্রপাতি কেনার জন্য দশ লক্ষ টাকা দিলেন হরিরামপুরের বিধায়ক সিপিএমের রফিকুল ইসলাম। এছাড়া বুনিয়াদপুরের শহরের আশা কর্মীরা চাঁদা তুলে দশ হাজার টাকা দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিলে। গঙ্গারাপুর পুরসভার তরফে ৫০ হাজার টাকা ও চেয়ারম্যান সহ অন্য কাউন্সিলাররা মিলিয়ে আরও ৩৫ হাজার টাকা দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিলে।
গত দিন দুয়েক ধরে লকডাউনের মধ্যেই হরিরামপুরের মালিয়ান দিঘিতে মাছ ধরার ভিড় জমছিল। শতাধিক লোক জড়ো হয়। এদিন পুলিস জানতে পেরে ভিড় হঠিয়ে দেয়। হরিরামপুরের আইসি সঞ্জীব বিশ্বাস বলেন, গত দু’দিন ধরে ভিড় হচ্ছিল। তাই এদিন অভিযান চালানো হয়েছে।
উত্তর দিনাজপুরের রায়গঞ্জের পুলিস লকডাউন নিয়ে কড়া পদক্ষেপ নিতে চলেছে। এদিন দুপুরে সাংবাদিক সম্মেলন করে রায়গঞ্জ পুলিস জেলার এসপি সুমিত কুমার বলেন, লকডাউন না মানলে আমরা এবার গ্রেপ্তার করা শুরু করব। এদিকে উত্তর দিনাজপুর জেলা প্রশাসনের তরফে ভিড় এড়াতে রেশন ডিলারদের পাড়া ভাগ করে, আগেভাগে ঘোষণা করে রেশন দেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। জেলার প্রায় তিন লক্ষ বাসিন্দার ডিজিটাল রেশন কার্ড নেই। শীঘ্রই তাঁদের মধ্যে কুপন বণ্টন শুরু হবে।