রাজনীতিক ও পেশাদারদের ব্যস্ততা বাড়বে। বয়স্করা শরীর স্বাস্থ্যের প্রতি যত্ন নিন। ধনযোগ আছে। ... বিশদ
কোচবিহার, আলিপুরদুয়ার ও জলপাইগুড়িতে পান এখন মহার্ঘ্য হয়ে উঠেছে। লকডাউনের জেরে জোগানে বিঘ্ন ঘটায় উত্তরবঙ্গের বাজারগুলিতে পান ছক্কা হাঁকাচ্ছে। বড় সাইজের দু’টি পান ১০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। ছোট সাইজের পান নিতে চাইলে সেখানেও ১০ টাকায় ছ’টি মিলছে। পানের দাম আকাশছোঁয়া হওয়ায় অনেকেই বাধ্য হয়ে পান খাওয়া আপাতত বন্ধ রাখছেন। পান ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন, লকডাউনের জেরে বাইরে থেকে পানের গাড়ি আসছে না। জোগানে ঘাটতির জন্য পানের দাম বাড়ছে।
তবে করোনা পরিস্থিতি ও লকডাউনের জেরে স্থানীয় এলাকার সব্জি বাইরের বাজারে যেতে পারছে না। ফলে চার জেলায় সব্জির দাম পড়ে যাচ্ছে। আলু ১৫ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে। বেগুন, টম্যাটো, করলা,ভেন্ডি, বাঁধাকপি, ফুলকপি, পুঁইশাক, ডাঁটা ও অন্যান্য বিভিন্ন শাকসব্জি কম দামেই মিলছে। দাম কম থাকায় মানুষের মধ্যে সব্জি খাওয়ার প্রবণতা বেড়ে গিয়েছে।
তবে সব্জির দাম কমলেও মাছের দাম সেভাবে কমেনি। কোচবিহার, জলপাইগুড়ি ও আলিপুরদুয়ারে এখনও রুই ৩০০ টাকা ও কাতলা ৪০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। পাঁঠার মাংস ৭৫০-৮০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। যদিও করোনা পরিস্থিতিতে নানা বিভ্রান্তির জেরে পোল্ট্রি মুরগি ৬০-৮০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।