বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
এবিষয়ে পুজো কমিটির তরফ থেকে ভোলানাথ সিং বলেন, আমরা পুলিস প্রশাসনের কাছ থেকে অনুমতি নিয়েই পুজোর আয়োজন করেছি। সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে আমরা ওই চত্বরে গোল দাগও কেটে দিয়েছি। ডিএসপি ও পুলিস আধিকারিকরা এসে আমাদের ব্যবস্থাপনা দেখেও গিয়েছেন। মন্দির চত্বরে কয়েকটি দোকান বসেছিল। সেগুলিকে পরে পুলিসের পক্ষ থেকে তুলে দেওয়া হয়েছে।
অতিরিক্ত জেলাশাসক (ভূমি ও ভূমি সংস্কার) প্রণবকুমার ঘোষ বলেন, লকডাউন চলাকালীন সরকারি নিয়ম মেনে চলার আবেদন করা হচ্ছে। এক্ষেত্রে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা খুবই জরুরি। রঘুনাথপুরের পুজোর বিষয়টি নিয়ে স্থানীয় আধিকারিকদের কাছে খবর নেব। সেখানে যাতে সামাজিক দূরত্ব বজায় থাকে তাও খতিয়ে দেখা হবে।