বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
বৈঠক শেষে জেলার উপ মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক সুবর্ণ গোস্বামী বলেন, মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশে করোনা চিকিৎসার জন্য কোয়ারেন্টাইন সেন্টার ও আইসোলেশন ওয়ার্ড তৈরির লক্ষ্যে জেলার সমস্ত চা বাগানের হাসপাতাল নেওয়া হচ্ছে। বাগানগুলিতে ৪৭টি অ্যাম্বুলেন্স আছে। সেগুলিও নেওয়া হচ্ছে। চা বাগান মালিকদের তাঁদের হাসপাতালগুলিকে দ্রুত তৈরি রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশে চা বাগানের হাসপাতালগুলির স্বাস্থ্যকর্মীদের বিমার আওতায় আনা হবে। সেজন্য এদিনের বৈঠকে বাগান মালিকদের তাঁদের স্বাস্থ্যকর্মীদের নামের তালিকা দ্রুত দপ্তরে পাঠাতে বলা হয়েছে। স্বাস্থ্যদপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে, সরকারি হাসপাতালের স্বাস্থ্যকর্মী ও নার্সদের মতো চা বাগানের স্বাস্থ্যকর্মীরাও করোনা পরিস্থিতির সময় ১০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত বিমার সুবিধা পাবেন।