গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
প্রতিদিনই সকালের দিকে প্রয়োজনীয় সামগ্রী কিনতে শিলিগুড়ির বিভিন্ন বাজারে ক্রেতারা ভিড় জমাচ্ছেন। কিন্তু অভিযোগ উঠছে, সুযোগ বুঝে দাম চড়িয়ে নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিস বিক্রি করছেন একশ্রেণীর অসাধু ব্যবসায়ী। শনিবার শিলিগুড়িতে আলু কেজি প্রতি দাম ছিল ১৮-২০ টাকা। পেঁয়াজের দাম কিলো প্রতি ৩০ টাকা। কাঁচালঙ্কা ছিল ৮০ টাকা কেজি, বেগুন ১৫ টাকা। ডিম বিক্রি হয় প্রতি পিস ছ’টাকায়। অভিযোগ উঠছে, সুযোগ বুঝে দাম বাড়িয়ে বিভিন্ন সামগ্রী বিক্রি করছে কিছু অসাধু ব্যবসায়ী। সেই অভিযোগের ভিত্তিতেই শনিবার শহরের খালপাড় সংলগ্ন এলাকায় বাজার পরিদর্শন করেন জেলা তৃণমূলের সভাপতি।
পরে তিনি বলেন, খোলা বাজারে কয়েক জায়গায় ক্রেতাদের কাছে দাম বেশি নেওয়ার অভিযোগ এসেছিল। সেমতো বাজার ঘুরে গেলাম। কালোবাজারি রুখতে প্রশাসন সক্রিয়। কেউ যেন অতিরিক্ত দাম না নিতে পারে তা দেখতে বলা হয়েছে।
অভিজিৎ বসু নামে এক ক্রেতা বলেন, দাম খুব একটা না বাড়লেও আলু ও ডিমের দাম বেড়েছে। মুরগির মাংস ও মাছের দামও দিন কয়েকের ধরেই পাল্লা দিয়ে খানিকটা বেড়েছে। যদিও ব্যবসায়ী সংগঠনগুলির দাবি, জিনিসপত্রের কেনাবেচা কমেছে। দাম বাড়ার কোনও প্রশ্নই নেই। তবুও কালোবাজারি যাতে না হয় সেদিকে নজর দেওয়া হচ্ছে।
রঞ্জন সরকার বলেন, শিলিগুড়ি শহরে চিনা ফলের আমদানি হচ্ছে। শুল্ক দপ্তরকে বিষয়টি দেখার তিনি আর্জি রাখেন।