পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
রাজপুরোহিত বলেন, কয়েকদিন ধরেই মদনমোহন মন্দির চত্বর একদম ফাঁকা। বুধবার ও বৃহস্পতিবার সকালে একজন করে ভক্ত পুজো দিয়ে যান। ভক্তরা না এলেও মন্দিরের পুজো যথারীতি নিয়ম মেনে হচ্ছে। ভোগের পরিমাণ কমিয়ে দেওয়া হয়েছে। গণভোগ বণ্টন বন্ধ রয়েছে।
কোচবিহারের মদনমোহন জেলাবাসীর প্রাণের ঠাকুর। এরসঙ্গে স্থানীয় মানুষের ভাবাবেগ জড়িয়ে আছে। মদনমোহন মন্দিরকে ঘিরে বারো মাসে তেরো পার্বণ লেগেই থাকে। প্রতিদিন সকালে নহবত বসা, নিত্যপুজো, আরতি প্রভৃতির মধ্যে দিয়ে ঘুম ভাঙে শহরবাসীর। কিন্তু করোনা ভাইরাসের কারণে প্রথমে জনতা কার্ফু তারপর লকডাউন চলছে। ফলে মন্দিরে পুণ্যার্থীর সংখ্যা কমতে থাকে।
মন্দির সূত্রে জানা গিয়েছে, শুক্রবার অন্নপ্রাশনের দিন ছিল। অন্যান্য সময়ে অন্নপ্রাশনের দিনে এখানে এসে সন্তানের মুখে প্রসাদ দেয় বাবা-মা। কিন্তু এ দিন মন্দিরে অন্নপ্রাশন করাতে কেউ আসেনি। হাতেগোনা এক-দু’জন ভক্ত পুজো দিয়ে যান। পুজো দেওয়ার ক্ষেত্রেও নিরাপদ দূরত্ব বজায় রাখা হয়।