কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
নর্থ বেঙ্গল ইন্ডাস্ট্রিজ অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক সুরজিৎ পাল বলেন, করোনা ভাইরাসের কারণে এই মুহূর্তে প্রচুর হ্যান্ড স্যানিটাইজারের প্রয়োজন রয়েছে। কিন্তু উত্তরবঙ্গের কোনও জায়গাতেই হ্যান্ড স্যানিটাইজার তৈরি হয় না। তাই প্রশাসন আমাদের হ্যান্ড স্যানিটাইজার তৈরি করার আবেদন করেছিল। আমরা সেই আবেদনে সাড়া দিয়ে এ দিন জলপাইগুড়ির জেলাশাসকের সঙ্গে দেখা করি। এই কাজের জন্য বেশকিছু কাঁচামাল প্রয়োজন হয়। সেগুলি সঠিকভাবে পেলে সাতদিনের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে হ্যান্ড স্যানিটাইজার উৎপাদন করা সম্ভব হবে। যা উত্তরবঙ্গের মানুষের কাছে সহজেই কম মূল্যে পৌঁছে দেওয়া যাবে।
সংগঠন সূত্রে জানা গিয়েছে, জলপাইগুড়ির ফুলবাড়ির আমাইদিঘি ও চুনাভাটি দুই জায়গায় দু’টি কারখানাতে এই হ্যান্ড স্যানিটাইজার উৎপাদন শুরু হয়েছে। এর জন্য হাইড্রোজেন পারক্সাইড, গ্লিসারিন, অ্যালোভেরা, ইথাইল অ্যালকোহল প্রভৃতি কাঁচামালের প্রয়োজন হয়। এসব যাতে সহজেই পাওয়া যায় সেবিষয়ে এ দিন প্রশাসনের সঙ্গে আলোচনা হয়। পাশাপাশি এরজন্য ড্রাগ লাইসেন্সেরও প্রয়োজন আছে। সংগঠনের দাবি, কাঁচমাল পাওয়া গেলে প্রতিদিন ওই দুই কারখানায় ১৫০০ লিটার হ্যান্ড স্যানিটাইজার উৎপাদন করা সম্ভব হবে। সেগুলিকে বোতলবন্দি করে, লেবেল লাগানো হবে। ১৫০ মিলিলিটারের দাম ১৯৫ টাকা রাখা হয়েছে। উত্তরবঙ্গজুড়ে হ্যান্ড স্যানিটাইজারের যে আকাল তা সহজেই মিটে যাবে।