গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
তাঁরা বলেন, পুলিস ও প্রশাসন এতবার করে জমায়েত করা যাবে না বলে প্রচার করলেও কিছু দায়িত্বজ্ঞানহীন মানুষ তা কিছুতেই শুনছে না। শিশুদের মাধ্যমে এবার হয়তো ওসব দায়িত্বহীন মানুষগুলির জ্ঞান ফিরবে। ঘরের জানালা কিংবা বারান্দায় বেরিয়ে শিশুরা এ কাজটা করতে পারবে।
মাথাভাঙার অতিরিক্ত পুলিস সুপার ইন্দ্রজিৎ সরকার বলেন, আমরা সবরকম প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি যাতে কোনওভাবেই কোথাও জমায়েত না হয়। বৃহস্পতিবার শিশুদের হাতে বাঁশি তুলে দিয়ে তাদের বলেছি, ঘরের জানালা খুলে দেখবে একসঙ্গে পাঁচ-ছ’জনের বেশি লোক রাস্তা দিয়ে গেলেই তোমরা বাঁশিতে ফুঁ দেবে। আমরা সেটা শুনতে পেলে চলে আসব। ওসব লোকের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপ করব। আশা করি, আমাদের এ উদ্যোগ কিছুটা হলেও সফল হবে।