ব্যবসায়ে যুক্ত হলে এই মুহূর্তে খুব একটা ভালো যাবে না। প্রেম প্রণয়ে বাধা। কারও সাথে ... বিশদ
জেলাশাসক নিখিল নির্মল বলেন, করোনা নিয়ে গ্রামগঞ্জজুড়ে প্রচার চালানো হয়েছে। তারপরে পুলিস ও জেলা প্রশাসন যৌথ ভাবে লকডাউন নিয়ে জেলাজুড়ে এদিন অভিযান চালিয়েছে। যেসমস্ত স্থানে এদিন জমায়েতের অভিযোগ পাওয়া গিয়েছে, তৎক্ষণাৎ সেখানে আইনত ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
বালুরঘাট সদরের ডেপুটি পুলিস সুপার ধীমান মিত্র বলেন, পুলিসের তরফে কড়া নজরদারি জেলা জুড়ে চালানো হয়েছে। আমরা প্রত্যেকটি থানাতেই মাইকিং করেছি। একাধিক এলাকায় আমি নিজে ঘুরেছি। বেশ কিছু টোটো ও মোটর বাইক আটক করা হয়েছে। লকডাউন যদি কেউ না মানে তাহলে আমরা আইনত ব্যবস্থা নিচ্ছি। বালুরঘাট শহরের বেশ কিছু স্থানে নাকা চেকিং করা হয়েছে। বাইরে থেকে কেউ এলে তাঁদের আটকে দেওয়া হয়েছে।
হিলি-বালুরঘাট ৫১২ নম্বর জাতীয় সড়ক ধরে অধিকাংশ বাজারে দোকানপাট সব খোলা ছিল। সকাল থেকে চুটিয়ে আড্ডা দিতে দেখা যায় বাসিন্দাদের। একই ভাবে অনেক দোকানের সামনে প্রকাশ্যে ১০ জনের বেশি জমায়েত করে জটলা চলে। পুলিস প্রশাসনের তরফে শহর এলকায় কড়াকড়ি ও অভিযান চালানো হলেও গ্রামে নজরদারি না থাকার কারণেই এই চিত্র সামনে এসেছে বলে মত ওয়াকিবহাল মহলের।
এদিন তপনের বালাপুরে বড় বাজার বসে। সেখানে কয়েকশো বাসিন্দার জমায়েত হয়। খবর পেয়ে পুলিস পৌছে বাসিন্দাদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়। একইভাবে চকভৃগু এলাকায় পুলিস গিয়ে জটলা করে থাকা সাধারণ বাসিন্দাদের বাড়ি চলে যেতে বলে। লকডাউন উপেক্ষা করে রাস্তায় বেরোনো একাধিক টোটো ও মোটর বাইকের চাবি পুলিস নিয়ে নেয়।