পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
অন্যদিকে, দ্বিতীয় দিনের লকডাউনে মেডিক্যাল কলেজের একাধিক বিভাগে রোগীদের সংখ্যা ছিল খুবই কম। এর ফলে হাসপাতালের বিভিন্ন বিভাগ ফাঁকা অবস্থায় পড়েছিল। এমনকি মেডিক্যাল কলেজ চত্বরের মূল রাস্তায় পথচারী সহ যানবাহনের সংখ্যাও ছিল খুবই কম। যাঁরা জরুরি কাজে যাতায়াত করেছেন তাঁদের প্রায় সকলের মুখে ছিল মাস্ক। এদিন মেডিক্যাল কলেজের কোভিড ক্লিনিকে ২০০ ছাড়িয়ে যায় রোগীর সংখ্যা। একথা জানান কোভিড ক্লিনিকের এক চিকিৎসক। কোভিড ক্লিনিকের চিকিৎসক ডাঃকৃষ্ণেন্দু মুখোপাধ্যায় বলেন, এদিন সকাল ৯ টা থেকে কোভিড ক্লিনিক শুরু হয়েছে। এখনও পর্যন্ত করোনা আক্রান্ত সন্দেহজনক কোনও রোগীকে পাইনি। অধিকাংশ রোগী কেরলা, কর্ণাটক, মধ্যপ্রদেশ সহ একাধিক রাজ্যে ইতিমধ্যে ভ্রমণ করে এসেছেন। তাঁরা জ্বর, সর্দি-কাশি লক্ষণ নিয়ে আসছেন। এদিন অধিকাংশ রোগীকে হোম কোয়ারেন্টাইনে থাকার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
করোনা ভাইরাসের মোকাবিলা করতে উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজের জরুরি বিভাগের ভেতরে ২৪ ঘণ্টা খোলা থাকছে কোভিড ক্লিনিক। মোট চার জন চিকিৎসক ওই ক্লিনিকের দায়িত্বে রয়েছেন। মেডিক্যাল সূত্রে জানা গিয়েছে, সোমবার পর্যন্ত মোট চার জন আইসোলেশন ওয়ার্ডে ভর্তি ছিলেন। তাঁদের মধ্যে বিদেশি এক মহিলা ও একজন বিমান কর্মীর রিপোর্ট নেগেটিভ এসেছে। তাঁদের এদিন ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। এছাড়া এদিন নতুন করে দু’জনকে আইসোলেশন ওয়ার্ডে ভর্তি করা হয়েছে। এদের মধ্যে একজনের পাঞ্জাব এবং অপরজনের বিদেশ ভ্রমণ সংক্রান্ত তথ্য রয়েছে।