রাজনীতিক ও পেশাদারদের ব্যস্ততা বাড়বে। বয়স্করা শরীর স্বাস্থ্যের প্রতি যত্ন নিন। ধনযোগ আছে। ... বিশদ
এ দিন শহরে টোটো সহ অন্যান্য যানবাহন চললেও বেসরকারি বাস সেভাবে রাস্তায় নামেনি। এনবিএসটিসি’র কিছু বাস চলাচল করেছে। বিকেল সাড়ে ৪টা বাজতেই কর্মচঞ্চল গোটা শহরের চেহারা মুহূর্তের মধ্যে বদলাতে শুরু করে। লকডাউনের কারণে রাস্তাঘাট ফাঁকা হয়ে যায়। রাস্তায় পুলিস ভ্যান টহল দিতে শুরু করে। সন্ধ্যায় গোটা কোচবিহার শহরের চেহারা বদলে যায়। রাস্তাঘাট শুনশান হয়ে পড়ে। শহর কার্যত ‘জনতা কার্ফু’র চেহারা নেয়।
কোচবিহার জেলা ব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সম্পাদক চাঁদমোহন সাহা বলেন, এদিন মুদিখানা খোলা রাখার নির্দেশ ছিল। ফলে বহু ক্রেতা তাঁদের আগামী ক’দিনের খাবার মজুত করার জন্য ব্যাগ ভরে বাজার করেছেন। এরফলে বাজারে অন্যদিন অপেক্ষা এদিন বেশি কেনাবেচা হয়েছে। আলু, পেঁয়াজ, সব্জি, মাছ, ডিম সহ অন্যান্য খাদ্যসামগ্রী প্রচুর পরিমাণে বিক্রি হয়েছে। সরকারি বিজ্ঞপ্তি মেনে বিকেল ৫টার মধ্যে সব দোকান বন্ধ হয়ে যায়। নতুন কোনও নির্দেশিকা না আসা পর্যন্ত নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের দোকানগুলি খোলা থাকবে।
কোচবিহার শহরের ভবানীগঞ্জ বাজার এলাকায় ৩০০০ ব্যবসায়ী রয়েছেন। রবিবার এমনিতেই কোচবিহারের ভবানীগঞ্জ বাজার বন্ধ থাকে। কোচবিহার শহরের অন্যান্য দোকান ও বাজারগুলিও রবিবার বন্ধ থাকে। তারউপরে সেদিন ‘জনতা কার্ফু’র কারণে সমস্ত কিছুই বন্ধ ছিল।