খরচের চাপ এত বেশি থাকবে সে সঞ্চয় তেমন একটা হবে না। কর্মক্ষেত্রে নানান সমস্যা দেখা ... বিশদ
আলিপুরদুয়ার জেলার কুমারগ্রাম ব্লকের রহিমাবাদ চা বাগানের ম্যানেজার অমিত রায় বলেন, করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ আটকাতে আমরা সকলেই বিশেষ সাবধানতা অবলম্বন করছি। সরকারি বিভিন্ন নির্দেশিকা মানছি। শ্রমিকদের মাস্ক বিতরণ করা হয়েছে। শ্রমিক বস্তিগুলি সহ গোটা চা বাগান এলাকায় আমরা বিভিন্ন সময়ে মাইকিং করে সচেতনতামূলক প্রচারের ব্যবস্থা করছি।
আলিপুরদুয়ার-২ ব্লকের মাঝেরডাবরি চা বাগানের ম্যানেজার চিন্ময় ধর বলেন, চা পাতা মাপার সময় যাতে ভিড় না জমে সেদিকে নজর রাখা হচ্ছে। প্রত্যেক শ্রমিককে দু’মিটার দূরত্ব বজায় রেখে কাজ করতে বলা হয়েছে।
প্রসঙ্গত, আলিপুরদুয়ার জেলার কুমারগ্রাম ব্লকে সাতটি এবং আলিপুরদুয়ার-২ ব্লকে চারটি চা বাগান বর্তমানে খোলা রয়েছে। প্রতিটি বাগানের হাসপাতালে পৃথকভাবে আইসোলেশন ওয়ার্ডের ব্যবস্থা করা হয়েছে। শ্রমিক মহল্লায় বাইরের থেকে আসাদের দিকে নজর রাখছেন স্বাস্থ্যদপ্তরের কর্মীরা।