কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
সিকিম কেন্দ্রীয় আবহাওয়া দপ্তরের আধিকারিক গোপীনাথ রাহা জানিয়েছেন, বিহারে সৃষ্ট ঘূর্ণাবতের কারণেই উত্তরবঙ্গ, সিকিমে বিক্ষিপ্তভাবে বৃষ্টি হচ্ছে। পাহাড়ের উচ্চ অক্ষাংশে তুষারপাত হচ্ছে। বৃহস্পতিবার আবহাওয়ার খুববেশি হেরফের হবে না। তবে শুক্রবার থেকে আকাশ পরিষ্কার হবে।
২০২০ সালে এনিয়ে দ্বিতীয়বার পাহাড়ে তুষারপাত হল। জানুয়ারি মাসে শুধু টাইগারহিলে তুষারপাত হয়েছিল। এদিন টাইগারহিলে ভারী তুষারপাত হয়। এছাড়াও ঘুম, সুখিয়া, দার্জিলিং শহর, জোড়বাংলোতে সামান্য তুষার পড়া শুরু হতেই জোরে বৃষ্টি নামে। এরজেরে তুষার সেভাবে জমতে পারেনি। তবে টাইগারহিলের পাশাপাশি সান্দাকফু, ধত্রিয়া, টুমলিং, টুংলুতে ভারী তুষারপাত হয়েছে। সান্দাকফুতে মঙ্গলবার সন্ধ্যা থেকে তুষারপাত হতে থাকে। এদিন প্রায় ছ’ইঞ্চি পুরু তুষার জমে যায়। দার্জিলিংয়ে সকালের দিকে তাপমাত্রা ১ থেকে ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে ঘোরাফেরা করে। বৃষ্টির জেরে শিলিগুড়ি, জলপাইগুড়ি, আলিপুরদুয়ারে গত ২৪ ঘণ্টায় তাপমাত্রা অনেকটাই নেমে গিয়েছে। শীতের বিদায় বেলাতে ফের ঠান্ডা জাঁকিয়ে বসে। এদিন সকালে বৃষ্টিতে ময়নাগুড়ি সদরে একটি বড় গাছ রাস্তার উপর পড়ে যায়। যদিও দুপুরের মধ্যে গাছটি কেটে সরিয়ে ফেলা হয়।