ব্যবসায় বাড়তি বিনিয়োগ প্রত্যাশিত সাফল্য নাও দিতে পারে। কর্মক্ষেত্রে পদোন্নতি। শ্বাসকষ্ট ও বক্ষপীড়ায় শারীরিক ক্লেশ। ... বিশদ
এদিন ফালাকাটায় দলের প্রাক্তন মণ্ডল সভাপতি গৌতম সরকারের বাড়িতে বৈঠক করেন বিজেপির পুরনো বিক্ষুব্ধ নেতারা। এদিন দুপুর ১২টা থেকে বিকাল ৪টে পর্যন্ত টানা চার ঘণ্টা ধরে বিজেপির পুরনো কর্মীদের ওই বৈঠক হয়। বৈঠকে ফালাকাটায় দলের বিভিন্ন মণ্ডল থেকে দলের প্রায় ৫০ জন পুরনো পদাধিকারী ও নেতা কর্মী যোগ দেন।
বৈঠকে যোগ দেন জেলায় বিজেপির পরিচিত বর্ষীয়ান নেতা হেমন্ত রায়ও। পুরনো নেতা কর্মীরা তাঁকে ফালাকাটা বিধানসভার উপনির্বাচনে দলের প্রার্থী চেয়ে আগে একবার বৈঠক করেছেন। রবিবারের বৈঠকে অবশ্য বিজেপির পুরনো বিক্ষুব্ধ নেতা কর্মীরা ধীরে চলার নীতিই নিয়েছেন।
বৈঠক শেষে হেমন্তবাবু বলেন, এমনিতেই নব্যদের বাড় বাড়ন্তে দলের পুরনো কর্মীরা মর্যাদা পাচ্ছেন না। তারউপর দলের জেলা সভাপতি পুরনো নেতাদের ‘নিষ্ক্রিয় নেতা’ বলে সম্প্রতি কটাক্ষ করছেন। রবিবারের বৈঠকে আমরা স্থির করেছি উপনির্বাচনে দলের প্রার্থীর হয়েই কাজ করব। এরপরেই হেমন্তবাবু বলেন, কিন্তু দল যদি আমাদের স্বীকৃতি না দেয় তাহলে ফালাকাটার উপনির্বাচনের প্রার্থী নিয়ে আমরা অন্যরকম কিছু ভাবতে বাধ্য হব।
দলের জেলা সভাপতি গঙ্গাপ্রসাদবাবু অবশ্য বলেন, যাঁর বাড়িতে এদিন হেমন্তবাবুরা বৈঠক করেছেন সেই গৌতমবাবু আগেই দল ছেড়েছেন। হেমন্ত রায় ও মানিক সাহা এখনও দলের সক্রিয় কর্মী। কিন্তু নেতৃত্বকে ও দলকে এড়িয়ে এভাবে বৈঠক করে তাঁরা দলের শৃঙ্খলাভঙ্গ করছেন।
গঙ্গাপ্রসাদবাবু আরও বলেন, দলে শৃঙ্খলাভঙ্গ কোনওভাবেই মানা হবে না। এভাবে ক্রমাগত দলের শৃঙ্খলাভঙ্গ করলে তাঁদের দলীয় প্রাথমিক সদস্যপদ কেড়ে নেওয়ার জন্য দলের কাছে সুপারিশ করা হবে।