কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
শুভেন্দু মাহাতের অভিযোগ, তিনি টিচার ইনচার্জ থাকার সময় স্কুলে কন্যাশ্রী নিয়ে যে দুর্নীতি হয়েছে, তা নিয়ে তিনি কিছু জানেন না। কন্যাশ্রী সহ অন্য প্রকল্প সব স্কুলের এক শিক্ষক সহ ক্লার্করা দেখাশুনা করতেন। তাদের কাছে সমস্ত পাসওয়ার্ড ছিল। এমনকি তাঁর সই জাল করে কন্যাশ্রী প্রকল্পে এমন দুর্নীতি হয়েছে বলেও তিনি অভিযোগ করেছেন। স্বাভাবিকভাবে চিঙ্গিসপুরে কন্যাশ্রী দুর্নীতিতে একের পর এক নাম সামনে আসায় রহস্য ক্রমশ বেড়ে চলেছে।
ডেপুটি পুলিস সুপার ধীমান মিত্র বলেন, আমি অফিসের কাজে বাইরে আছি। শুনেছি বিদ্যালয়ের টিচার ইনচার্জ শুভেন্দু মাহাত কন্যাশ্রী দুর্নীতি কাণ্ডে একটি অভিযোগ দায়ের করেছেন। বিডিও এর আগে একটি অভিযোগ দায়ের করেছিলেন। তবে তাতে নিদিষ্ট কোনও নাম ছিল না। পুরো বিষয়টিও স্পস্ট করে উল্লেখ করা ছিল না। তাই আমরা কোনও ব্যবস্থা নিতে পারিনি।
বিডিও অনুজ শিকদার বলেন, আমার ব্লক অফিসের কর্মীরা যুক্ত আছেন বা তাঁদের নামে থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের হয়েছে-এই বিষয়ে আমার কিছু জানা নেই। খোঁজ নিয়ে দেখছি।
টিচার ইনচার্জ শুভেন্দু মাহাত বলেন, চক্রান্ত করে আমার নাম এই দুর্নীতিতে জড়ানো হয়েছে। এক শিক্ষক ও বিডিও অফিসের কর্মীরা এই ঘটনার সঙ্গে যুক্ত রয়েছেন। আরও অনেকে যুক্ত আছে। আমার সই জাল করা হয়েছে। আমি চাই প্রকৃত দোষীরা যেন শাস্তি পায়। থানায় এই নিয়ে অভিযোগ দায়ের করেছি।
এদিকে ওই শিক্ষক বলেন, আমার বদনাম করা হচ্ছে। আমি এই ঘটনার সঙ্গে কোনওভাবে যুক্ত নেই। আমাকে এখন আইনের পথে যেতে হবে। ব্লক অফিসের ওই দুই কর্মীও অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।