ব্যবসায় বাড়তি বিনিয়োগ প্রত্যাশিত সাফল্য নাও দিতে পারে। কর্মক্ষেত্রে পদোন্নতি। শ্বাসকষ্ট ও বক্ষপীড়ায় শারীরিক ক্লেশ। ... বিশদ
জানা গিয়েছে, বাড়ির চারিদিকে উঁচু পাঁচিল দিয়ে ঘিরে রেখে বাড়ির উঠোন ও আশপাশে জায়গায় এই গাঁজার চাষ করছিল ওই ব্যক্তি। গোপন সূত্রে খবর পেয়ে এদিন আচমকা ওই বাড়িতে হানা দেয় রায়গঞ্জ জেলা পুলিস ও আবগারি দপ্তর। বাড়ির মালিক দিলীপ মজুমদারকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আজ, শুক্রবার তাঁকে রায়গঞ্জ আদালতে পেশ করা হবে। ইটাহার সহ জেলার অন্যান্য জায়গায় এভাবেই আর কোথায় কোথায় গাঁজার চাষ চলছে, তা জানতে ইতিমধ্যে তদন্ত শুরু করা হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিস এবং আবগারি দপ্তর।
এবিষয়ে রায়গঞ্জ জেলা পুলিস সুপার সুমিত কুমার বলেন, আবগারি দপ্তর এবং আমরা গোপন সূত্রে খবর পেয়ে ইটাহারের একটি বাড়িতে হানা দিয়েছিলাম। সেখানে বাড়ির মধ্যেই বাগান বানিয়ে গাঁজা চাষ চলছিল। গাছগুলোকে নষ্ট করার পাশাপাশি ওই বাড়ির মালিক কে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এই ধরনের অন্য কোন জায়গায় কোন চাষাবাদ চলছে কি না সে বিষয়ে তদন্ত শুরু করা হয়েছে।
এ বিষয়ে আবগারি দপ্তরের সুপারিনটেনডেন্ট তাপসকুমার মাইতি বলেন, গোপন সূত্রে খবর পেয়ে ইটাহারের এক বাড়িতে হানা দিয়ে গাঁজা চাষের জায়গা আমরা নষ্ট করেছি। আর কোথাও গাঁজা চাষ করা হচ্ছে কি না সে বিষয়ে খোঁজখবর নেওয়া হচ্ছে। জেলার কোথাও অনৈতিকভাবে গাঁজা চাষ হতে দেওয়া যাবে না।