দীর্ঘমেয়াদি সঞ্চয় ও ব্যবসা থেকে অর্থাগম যোগ। প্রেমের প্রস্তাব পেতে পারেন। পুজো পাঠে মন। ... বিশদ
এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের এক্সিকিউটিভ কাউন্সিলের সদস্য বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ শক্তিপদ পাত্র, কলা ও বাণিজ্য বিভাগের ডিন অধ্যাপক বিকাশ রায়, বিজ্ঞান বিভাগের ডিন অধ্যাপক চঞ্চল চৌধুরী, বাংলা বিভাগের প্রধান অধ্যাপক অচিন্ত্যকুমার বন্দ্যোপাধ্যায়,বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার বিপ্লব গিরি এবং অন্যান্য অধ্যাপক অধ্যাপিকা সহ অশিক্ষক কর্মচারী ও ছাত্রছাত্রীরা। স্বাগত ভাষণে রেজিস্ট্রার বলেন, প্রতিবারের মতো এবারও আমরা আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠা দিবস পালন করছি। গত ২০০৮ সালের ১৯ ফেব্রুয়ারি মালদহ, উত্তর দিনাজপুর ও দক্ষিণ দিনাজপুরের ২৫ টি ডিগ্রী কলেজ ও একটি ল কলেজ নিয়েএবং তার সঙ্গে সাতটি বিষয়ের পঠনপাঠনের সুযোগ নিয়ে এই প্রতিষ্ঠানের যাত্রা শুরু হয়েছিল। বর্তমানে ২০টি বিষয়ে পঠনপাঠন চলছে। গত ২০১৫ সালে আমরা ন্যাকের স্বীকৃতি পাই। ইতিমধ্যে বিশ্ববিদ্যালয় ভোকেশনাল কোর্স চালু করার ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। এই সমস্ত কোর্সগুলোর জন্য শিক্ষক নিয়োগের ব্যবস্থা হয়েছে। কলেজে ওয়াই ফাই চালু করা হয়েছে ও প্লেসমেন্ট সেল চালু করা হয়েছে। আগামী দিনে আমাদের ইচ্ছা আছে সূচিতে আরও অন্যান্য বিষয় যোগ করার।
এবিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের প্রধান ও উৎসব কমিটির যুগ্ম-আহ্বায়ক ডক্টর অচিন্ত্যকুমার বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন এদিন আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৩ তম প্রতিষ্ঠা দিবস পালিত হল। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য স্বাগত সেনের নির্দেশে বিভিন্ন কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে। পতাকা উত্তোলন, স্বামী বিবেকানন্দের মূর্তিতে মাল্যদানের মধ্য দিয়ে আমাদের এই অনুষ্ঠান শুরু হয়। এদিন এই অনুষ্ঠানে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের বিভিন্ন ভাষাভাষী ছাত্রছাত্রীরা সঙ্গীত পরিবেশন করেন। অসমিয়া, সাঁওতালি ও রবীন্দ্র সঙ্গীত এবং রবীন্দ্র নৃত্যনাট্য পরিবেশন করা হয়। শেষে বিশ্ববিদ্যালয়ের বার্ষিক ক্রীড়া অনুষ্ঠানের পুরস্কার বিতরণ করা হয়।
তিনি আরও বলেন, বিভিন্ন প্রতিবন্ধকতা ও প্রতিকূলতা অতিক্রম করে আমরা গৌড়বঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়কে সারা বিশ্বের কাছে গৌরবময় স্থানে নিয়ে যাওয়ার জন্য প্রতিজ্ঞাবদ্ধ। মালদহ সংলগ্ন বিভিন্ন জেলার শিক্ষার প্রসারে গৌড়বঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয় একটি মাইলস্টোনের কাজ করবে বলে তিনি আশাবাদী।