দীর্ঘমেয়াদি সঞ্চয় ও ব্যবসা থেকে অর্থাগম যোগ। প্রেমের প্রস্তাব পেতে পারেন। পুজো পাঠে মন। ... বিশদ
মাল পুরসভার ৬ নম্বর ওয়ার্ডের বয়ের বস্তি এলাকার বাসিন্দা দীপক প্রসাদ বলেন, আমাদের পাড়া থেকে একটি নালা এই ঝোরাতে গিয়ে মিশেছে। কিন্তু আবর্জনা জমা হয়ে ওই ঝোরার মুখ বন্ধ হয়ে গিয়েছে। তাই নোংরা নালার জল বেরতে পারছে না। তাই নোংরা জমে গিয়ে এলাকায় দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে। এর জেরে মশা-মাছির উপদ্রব বেড়ে যাচ্ছে। সামনে গরমের মরশুম আসছে। এখনই যদি ঝোরা পরিষ্কার করা না হয়, তাহলে ডেঙ্গু ছড়ানোর প্রবল সম্ভাবনা রয়েছে। আমরা চাই, দ্রুত ওই ঝোরাটিকে পরিষ্কার করা হোক। শহরের পরিবেশপ্রেমী স্বরূপ মিত্র ও সুজিত দাস বলেন, ওই ঝোরাতে যেভাবে আবর্জনা জমে গিয়েছে, তাতে এলাকায় দূষণ ছড়াচ্ছে। এখনই ব্যবস্থা না নেওয়া হলে আগামীদিনে ভয়ঙ্কর পরিস্থিতি হবে। আমরাও চাই, দ্রুত ওই ঝোরাটি পরিষ্কার করা হোক।
মাল পুরসভার ৬ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলার রূপক সিনহা বলেন, আমরা দ্রুত ঝোরাটি সাফাইয়ের উদ্যোগ নেব। মাল পুরসভার ভাইস চেয়ারম্যান তৃণমূল কংগ্রেসের দীপা সরকার বলেন, আমরা ওই ঝোরা পরিষ্কার করে দেব। আগেও আমরা পরিষ্কার করেছি। কিন্তু সাধারণ মানুষকে সচেতন হতে হবে। আমরা বারবার বলেছি আবর্জনা ওই ঝোরাতে যাতে না ফেলা হয়। কিন্তু অনেকেই তা শুনছে না। সেজন্যই ওখানে ঝোরার মুখ বন্ধ হয়ে গিয়েছে। আমরা দ্রুত ব্যবস্থা নিচ্ছি ।
মালবাজার বাসস্ট্যান্ডের মধ্যে ছোটবড় কয়েকশো দোকানপাট রয়েছে। এমনকী বহু হোটেল রয়েছে। সকলেই তাদের যত নোংরা আবর্জনা তার বেশিরভাগই এই ঝোরাতে ফেলে দিচ্ছে। ঝোরার উপর যে সেতু রয়েছে সেখানেও যেমন আর্জনা ফেলা হচ্ছে তেমনই সামনের দিকেও দেদার আবর্জনা ফেলে দেওয়া হচ্ছে। এতে ঝোরার মুখ বন্ধ হয়ে যাওয়ায় জল আটকে যাচ্ছে। সেখানে আবার অনেকে মলমূত্র ত্যাগ করছে। ওই আবর্জনার মধ্যে শুয়োর ঘুরে বেরাচ্ছে। ফলে আরও বেশি করে দূষণ ছড়াচ্ছে।