পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
গঙ্গারামপুরের মহকুমা শাসক মানবেন্দ্র সাহা বলেন, জেলাশাসকের নির্দেশ মতো আমি হরিরামপুর পঞ্চায়েত সমিতির অচলাবস্থা কাটাতে উদ্যোগী হয়ে দু’পক্ষকে বসিয়ে অভিযোগ পাল্টা অভিযোগ শুনে সব সমস্যার মীমাংসা করে পঞ্চায়েত সমিতির উন্নয়মূলক কাজ চালিয়ে যাওয়ার নির্দেশ দিয়েছি। আমি নিজে দাঁড়িয়ে থেকে পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি ও কর্মাধ্যক্ষদের তাঁদের সংশ্লিষ্ট ঘরে ঢুকিয়ে সাধারণ মানুষের কাজ করতে বলেছি। বিডিও’র বিরুদ্ধে যে অভিযোগগুলি উঠেছে তা গুরুত্ব সহকারে জেলা প্রশাসন তদন্ত করে দেখবে। হরিরামপুর ব্লকের কাজকর্ম কেমন চলছে তা নিয়ে নজরদারি করব যাতে ভবিষ্যতে এধরনের ঘটনা না ঘটে।
হরিরামপুরের বিডিও শ্রীমান বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, সভাপতি ও আমার মধ্যে একটু ইগোর সমস্যা ছিল। মহকুমা শাসক এসে তা মিটিয়ে দিয়েছেন। সভাপতি ও কর্মাধ্যক্ষরা এখন নিয়মিত পঞ্চায়েত সমিতিতে আসবেন। আমরা একসঙ্গে মিলেমিশে উন্নয়ন মূলক কাজকর্ম দেখব। পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি মধুমিতা রায় বলেন, আমরা জনপ্রতিনিধি, সাধারণ মানুষ আমাদেরকে নির্বাচিত করেছে। আমাদের সরকার সাধারণ মানুষের পাশে থেকে উন্নয়নমূলক কাজ করে চলেছে। মহকুমা শাসক আমাদের মিটিংয়ে ডেকেছিলেন আমরা সকলে এসে আবার নতুন করে উন্নয়নমূলক কাজ শুরু করলাম। বাকিটা জেলা প্রশাসন দেখবেন। আমরা আর কোনও বিরোধ চাই না। আমরা জনপ্রতিনিধি আমাদেরকে জানিয়ে ব্লকের উন্নয়নমূলক কাজ করতে হবে, একা কোনও সিদ্ধান্ত নেওয়া যাবে না।
হরিরামপুর বিডিওর বিরুদ্ধে অভিযোগ জি আরের চাল পঞ্চায়েত সমিতির সমিতির অনুমতি ছাড়াই বিলি করে হয়েছে। বিধবা ও বার্ধক্য ভাতা পঞ্চায়েত সমিতির সদস্যদের না জানিয়েই পাশ করা হয়েছে। পঞ্চায়েত সমিতিতে আসা ৮০ হাজার মুরগির বাচ্চা রেজুলেশন ছাড়াই বিলি হয়েছে। পঞ্চায়েত সমিতির শৌচাগার নির্মাণ, পলিথিন বিলির কাজেও পঞ্চায়েত সমিতিকে জানানো হয়নি বলে অভিযোগ।