বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, নদীয়ার নবদ্বীপের বাসিন্দা প্রদীপ সাহার কাছ থেকে ২৫ হাজার টাকা নিয়ে চাকুরি দেওয়ার নাম করে তাঁকে কোচবিহারে ডাকা হয়। এরপর তাকে বিভিন্ন সময়ে খাগড়াবাড়ি ও টাকাগছ এলাকায় আটকে রাখা হয়। এমনকী তাঁর কাছ থেকে মোবাইল ফোনটিও অভিযুক্তরা নিয়ে রেখেছিল। ওই যুবক কোনওক্রমে সেখান থেকে পালিয়ে বাড়ির লোকেদের সঙ্গে যোগাযোগ করে গোটা বিষয়টি জানান। এরপর শনিবার নবদ্বীপ থেকে বাড়ির লোকজন এসে পুণ্ডিবাড়ি থানায় লিখিত অভিযোগ জানায়। অভিযোগ পেয়ে পুলিস তদন্তে নেমে রাতে পাঁচ প্রতারককে গ্রেপ্তার করে। রবিবার ধৃত পাঁচ যুবককে আদালতে তোলা হলে বিচারক তিনজনের জেল হেফাজত ও দু’জনের পুলিস হেফাজতের নির্দেশ দেন।
পুণ্ডিবাড়ি থানার ওসি মহিম অধিকারী বলেন, বেসরকারি সংস্থায় চাকরি দেওয়ার নাম করে নবদ্বীপের এক যুবকে আটকে রাখা হয়েছিল। অভিযোগ পাওয়ার পর ওই ঘটনায় পাঁচজনকে আমরা গ্রেপ্তার করি। ধৃতদের আদালতে তোলা হলে বিচারক তিনজনকে জেল হেফাজত ও দু’জনকে জেল হেফাজতের নির্দেশ দেন। আমরা ঘটনার তদন্ত করছি। ওই যুবক বলেন, টাকা নিয়ে ওরা চাকরি দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল। পরে বুঝতে পারি প্রতারণার শিকার হয়েছি। পুলিসকে লিখিত অভিযোগ করলে পুলিস অভিযুক্তদের ধরে।