কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
এদিকে এদিন জখম ব্যক্তির বাড়িতে এসে পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে দেখা করেন তৃণমূলের জলপাইগুড়ি জেলার সভাপতি কিষাণ কল্যাণী, জেলা পরিষদের সহাকারী সভাধিপতি দুলাল দেবনাথ, বিদ্যুৎ কর্মাধ্যক্ষ মিতু চক্রবর্তী, তৃণমূল নেতা মনোজ রায়। জেলা সভাপতি, পরিবারটির পাশে থাকার আশ্বাস দেন।
ময়নাগুড়ির তৃণমূল নেতা মনোজবাবু বলেন, বিজেপি আশ্রিত দুষ্কৃতীরাই এই কাজ করেছে। অন্ধকারে বিজেপির কিছু লোক ওঁর উপর হামলা করে প্রাণে মারার চেষ্টা করেছে। বিজেপির জলপাইগুড়ি জেলা সভাপতি বাপি গোস্বামী বলেন, শুক্রবার রাতে তৃণমূলের লোকজন আমাদের তিনকর্মীর বাড়ি ভেঙেছে। আমাদের কর্মীরা তা প্রতিরোধ করেন। তবে ওই ব্যক্তিকে মারধরের ঘটনার সঙ্গে আমাদের কেউ জড়িত নেই।
শনিবার এনিয়ে পরিবারের পক্ষ থেকে ময়নাগুড়ি থানায় লিখিত অভিযোগ করা হয়। ময়নাগুড়ি থানার পুলিস জানিয়েছে, তিনজনকে আটক করা হয়েছে। তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। অভিযুক্তদের খোঁজে তল্লাশি চলছে।
ভোম্বলবাবুর পরিবারের লোকেরা বলেন, রাতে তাঁরা এক আত্মীয়ের বউভাতে যান। ভোম্বলবাবু অসুস্থতা বোধ করায় সেখানে যাননি। পরে তিনি মোটর বাইক নিয়ে বেরন। হুসলুরডাঙা মোড় থেকে বাজারের দিকে যাওয়ার সময়ে কিছু লোক তাঁর মোটরবাইক দাঁড় করার এবং ১০ হাজার টাকা দাবি করে। টাকা দিতে অস্বীকার করলে ওরা লাঠি দিয়ে প্রথমে পেটায়। পরে হাঁসুয়া দিয়ে কোপায়। হাঁসুয়ার কোপে মাথার একাংশ মারাত্মকভাবে জখম হয়। তাঁর চিৎকার শুনে স্থানীয়রা এলে দুষ্কৃতীরা পকেট থাকা ৩৫০০ টাকা নিয়ে পালিয়ে যায়। স্থানীয়রা তাঁকে এলাকার স্বাস্থ্যকেন্দ্র নিয়ে যান। সেখান থেকে তাঁকে জলপাইগুড়িতে রেফার করা হয়। জলপাইগুড়ি হাসপাতাল থেকে উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজে পাঠানো করা হয়। বর্তমানে তিনি শিলিগুড়ির একটি নার্সিংহোমে মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ছেন।