সম্পত্তি সংস্কার বিষয়ে চিন্তাভাবনা ফলপ্রসূ হতে পারে। কর্মক্ষেত্রে প্রভাব-প্রতিপত্তি বৃদ্ধি। যাবতীয় আটকে থাকা কাজের ক্ষেত্রে ... বিশদ
প্রতারিতদের অভিযোগ, চাকরি না পাওয়ার পর তাঁরা টাকা ফেরত চাইলে তা দিতে অস্বীকার করেন ওই মহিলা। প্রতারিতরা ছয় মাস আগে বালুরঘাট থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন। পুলিস সুপারের কাছে ডেপুটেশনও জমা দিয়েছেন। কিন্তু তাতে কোনও লাভ হয়নি। মঙ্গলবার সকালে সকলে একত্র হয়ে ওই মহিলার বাড়ির সামনে ধর্নায় বসে। খবর পেয়ে পুলিস ঘটনাস্থলে পৌঁছলে পুলিসকে ঘিরেও বিক্ষোভ দেখায় প্রতারিতরা। অভিযোগ, পুলিসের কাছে অভিযোগ করার পরেও কোনও পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি।
ডেপুটি পুলিস সুপার ধীমান মিত্র বলেন, বিষয়টি নজরে রয়েছে। তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। অভিযুক্ত ওই মহিলা বলেন, আমি তৃণমূলের প্রথম সারির কর্মী। দলের সকলের সঙ্গে আমার যোগাযোগ রয়েছে। আমার বিরুদ্ধে বিজেপি অপ্রচার চালাচ্ছে। আমি কারও কাছ থেকে এমন টাকা নিইনি। জেলা বিজেপি নেতৃত্ব অভিযোগ ভিত্তিহীর বলে দাবি করেছে। বালুরঘাট টাউন তৃণমূলের সভাপতি সুভাষ চাকি বলেন, এই নামে কোনও মহিলাকে আমরা চিনি না। দলের সঙ্গে তাঁর কোনও সম্পর্ক নেই ।