সম্পত্তি সংস্কার বিষয়ে চিন্তাভাবনা ফলপ্রসূ হতে পারে। কর্মক্ষেত্রে প্রভাব-প্রতিপত্তি বৃদ্ধি। যাবতীয় আটকে থাকা কাজের ক্ষেত্রে ... বিশদ
পরে বিরোধী দলনেতা বলেন, পরিমলবাবুকে কাজ করতে দেওয়া হচ্ছিল না। শুধু ওঁকে নয়, অনেক মেয়র পরিষদ সদস্যকেই কাজ করতে দেওয়া হচ্ছে না। তাঁরা আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করছেন। আগামী দিনে তাঁরাও ওঁর মতো এমন কঠিন পদক্ষেপ নেবেন।
মেয়র সিপিএমের অশোক ভট্টাচার্য রঞ্জনবাবুকে পাল্টা বলেন, আপনাদের (তৃণমূলের) দলের অনেকেই আমাকে সকাল-বিকেল ফোন করেন। আমরা এখন যে আসনে বসে আছি পুরভোটের পর এই আসনেই থাকব। আপনারা যেখানে বসে আছেন সেখানেই থাকবেন। যদিও অশোকবাবুকে পাল্টা চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে রঞ্জনবাবুর জবাব, আপনি মেয়র। সকলেই আপনার সঙ্গে যোগাযোগ রাখতে পারেন। আপনাদের দল ক্ষয়িষ্ণু। আপনারা আর কয়েকমাস পুরসভায় আছেন। পরিমলবাবু প্রসঙ্গে মেয়র বলেন, তিনি পদত্যাগ করেছিলেন। আমরা তা গ্রহণ করেছি। ওঁর দপ্তর আমি চলাচ্ছি।
পরে টেলিফোনে পরিমলবাবু বলেন, আমি পদত্যাগ করেছি। তা গৃহীত হয়েছে। এলাকার প্রকল্প গ্রহণ করা হচ্ছে। অথচ আমাকে জানানো হচ্ছে না। আমি এখনও দল পরিবর্তন করিনি। আমি সাধারণ কাউন্সিলার হয়ে ওয়ার্ডে কাজ করতে চাই। পরবর্তীতে আমি সবটা প্রকাশ্যে আনব। প্রসঙ্গত, কিছুদিন ধরেই বর্তমান বোর্ড সহ জেলা বামফ্রন্টের সঙ্গে দূরত্ব বজায় রাখছেন ৪ নম্বর ওয়ার্ডের সিপিএম কাউন্সিলার পরিমলবাবু। তিনি সিপিএম ছেড়ে অন্য দলে যেতে পারেন এনিয়ে শহরের রাজনীতিতে গুঞ্জন ছড়িয়েছে।