কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
জেলার সবচেয়ে বড় অনুষ্ঠানটি হয় রায়গঞ্জ স্টেডিয়ামে। জেলা প্রশাসনের তরফে এই অনুষ্ঠানে সকালে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন জেলাশাসক অরবিন্দকুমার মিনা। পতাকা উত্তোলনের সময় তাঁর সঙ্গে ছিলেন রায়গঞ্জ জেলার পুলিস সুপার সুমিত কুমার। জেলাশাসক ও পুলিস সুপার একটি হুডখোলা জিপে বাহিনী পরিদর্শন করেন। এরপর কুচকাওয়াজের আয়োজন করা হয়েছিল। জেলাশাসক এবং পুলিস সুপারকে সম্মান জানাতে বাহিনী প্যারাড করে। এছাড়াও বিভিন্ন স্কুলের ছাত্রছাত্রীরা রংবেরঙের পোশাকে প্যারেডে অংশগ্রহণ করে। এরপর বিভিন্ন সরকারি প্রকল্পের ট্যাবলো স্টেডিয়াম প্রদক্ষিণ করে। এছাড়াও নানান সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছিল। দুপুরে জেলাশাসক একাদশ এবং পুলিস সুপার একাদশের মধ্যে একটি প্রীতি ক্রিকেট ম্যাচের আয়োজন করা হয়েছিল। সবশেষে সন্ধ্যেবেলায় রংবেরঙের আতশবাজি প্রদর্শনী হয় রায়গঞ্জ স্টেডিয়ামে। এছাড়াও এদিন শহরে বিভিন্ন জায়গায় সরকারি ও বেসরকারি দপ্তর এবং প্রতিষ্ঠান সাধারণতন্ত্র দিবস পালন করা হয়েছে।
অন্যদিকে, ইসলামপুর মহকুমায় এদিন ইসলামপুর হাই স্কুল মাঠে কুচকাওয়াজের আয়োজন করা হয়েছিল। এখানে, জাতীয় পতাকা উত্তোলন করে সাধারণতন্ত্র দিবস পালন করেন মহকুমা শাসক খুরশিদ আলম। তিনি ছাড়াও ইসলামপুর পুলিস জেলার সুপার শচীন মক্কর এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। এখানেও বিভিন্ন স্কুলের ছাত্রছাত্রীরা প্যারেডে অংশগ্রহণ করে। এরপর বিভিন্ন সরকারি প্রকল্পের ট্যাবলো স্টেডিয়াম প্রদক্ষিণ করে। তৃণমূল কংগ্রেস, বিজেপি, কংগ্রেস সহ প্রতিটি দল নিজ নিজ কার্যালয়ে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করে। জেলার সর্বত্র নানান সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছিল।