কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
সংবাদদাতা, গাজোল: রাত পোহালেই সরস্বতী পুজো। পুরাতন মালদহে সাহাপুরের নিত্যানন্দপুরে স্টাইলিশ ক্লাবের সরস্বতী পুজোয় এবার নানা ধরনের মুখোশ দিয়ে প্যান্ডেল তৈরি হচ্ছে। সেইসঙ্গে থাকছে মাটির বিভিন্ন জিনিসের কাজ। মণ্ডেপের মধ্যে থাকছে বড় নৌকা। পুজোকে ঘিরে পুরো গ্রামও আলোয় সেজে উঠবে। এবারের ২০তম বর্ষের এই বড়ো বাজেটের পুজোকে সফল করতে ইতিমধ্যেই গ্রামে প্যান্ডেলের কাজ প্রায় শেষের মুখে। এলাকায় উৎসবের রেশ পড়ে গিয়েছে।
উদ্যোক্তারা জানান, তাদের এই পুজো দেখতে শুধু পুরাতন মালদহ নয়, আশপাশের অন্যান্য ব্লক থেকেও প্রচুর দর্শনার্থীর আগমন ঘটে। লোকমুটে এই পুজোর নাম ছড়িয়ে পড়েছে আশপাশ এলাকায়। তাই দর্শনার্থীদের প্রত্যাশা পূরণে উদ্যোক্তারা আয়োজনে কোনও কিছুর খামতি রাখতে চাইছেন না।
ক্লাব সূত্রে জানা গিয়েছে, তাদের পুজোয় এবারের বাজেট এক লক্ষ টাকা। পুজোয় দর্শনার্থীদের আনন্দ দিতে, বিশেষ করে ছোট ছোট ছেলেমেয়েদের আকর্ষণ করতে প্যান্ডেলের ভিতর নানা নানা মুখোশ থাকছে। তাতে হাঁস, পেঁচা, সিংহ, বাঘ, ময়ূর, রাক্ষসের মুখোশ ছাড়াও নানা পুতুলের মুখোশও দেখা যাবে। এছাড়াও মণ্ডপের নানা অংশজুড়ে কলসি, লণ্ঠন, মাটির নানা পাত্র দিয়ে কারুকার্য করা হবে। প্যান্ডেলের চারিদিকে এসব দিয়ে সৌন্দর্যায়ন করা হবে। প্যান্ডেলের আকর্ষণ বাড়তে মণ্ডপের মাঝে মস্ত বড়ো নৌকা রাখা হচ্ছে। তাতে দু’জন মাঝি বসে রয়েছে। শুধু তাই নয়, প্রধান রাস্তায় আলোর দু’টি বড়ো গেট থাকছে। গোটা গ্রাম টুনিবাল্বের আলো দিয়ে সাজিয়ে তোলা হচ্ছে। প্যান্ডেলের পুরো কাজ ও ঝলমলে রঙিন আলোর বাহার দেখার জন্য পুরো গ্রাম উৎসুক হয়ে উঠেছেন।
স্টাইলিশ ক্লাবের কোষাধ্যক্ষ বিকি সরকার বলেন, আমাদের গ্রামে এই সরস্বতী পুজো অনেক বড়ো করে করা হয়। এরজন্য গ্রামের সকলে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেন। সবাই মিলে খুব আনন্দ হয়। এবারে আমাদের প্যান্ডেলের বিশেষ আকর্ষণ থাকছে বিভিন্ন মুখোশ। মাটির বিভিন্ন জিনিসের নানা কারুকার্যও থাকছে। এছাড়াও পুজো উপলক্ষে তিন দিন ধরে নানা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হবে। নাচ, গান হবে। গ্রাম সাজাতে আলোকসজ্জা হবে। সব মিলিয়ে পুজোর বাজেট এক লক্ষ টাকা। এরমধ্যেই অনুষ্ঠান করব। আমাদের গ্রামের পুজো দেখতে জেলার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে দর্শনার্থীদের ঢল নেমে যায়। এবারেও অনেক মানুষ হবে। তাই আয়োজনে কোনও কিছুরই খামতি রাখতে চাইছি না। মণ্ডপের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে মাটির সরস্বতী মূর্তি গড়া হচ্ছে।
ওই ক্লাবের সদস্য মলয় সরকার ও মানিক সরকারেরা বলেন, আমাদের এবারের পুজোর এই থিম গত বছরের দক্ষিণবঙ্গের এক নামী ক্লাব করেছিল। আমরা তার ভিডিও দেখেছি। খুব ভালো লেগেছে। তারপর ভাবলাম ওই রকম প্যান্ডেলের অনুকরণে যদি আমাদের গ্রামের পুজোর প্যান্ডেল করা হয় তাহলে নতুন কিছুর স্বাদ পাবেন দর্শকরা। আমাদেরও ভালো লাগবে। তাই সকলে মিলে আলোচনা করে সেব স্থির করেছি। আমাদের আশা কাজ সম্পূর্ণ হয়ে গেলে মণ্ডপটি খুব সুন্দর লাগবে। আমাদের আশা এবার এই মণ্ডপ আরও বেশি দর্শক টানবে।
উদ্যোক্তারা জানান, তাদের এই পুজো দেখতে শুধু পুরাতন মালদহ নয়, আশপাশের অন্যান্য ব্লক থেকেও প্রচুর দর্শনার্থীর আগমন ঘটে। লোকমুটে এই পুজোর নাম ছড়িয়ে পড়েছে আশপাশ এলাকায়। তাই দর্শনার্থীদের প্রত্যাশা পূরণে উদ্যোক্তারা আয়োজনে কোনও কিছুর খামতি রাখতে চাইছেন না।
ক্লাব সূত্রে জানা গিয়েছে, তাদের পুজোয় এবারের বাজেট এক লক্ষ টাকা। পুজোয় দর্শনার্থীদের আনন্দ দিতে, বিশেষ করে ছোট ছোট ছেলেমেয়েদের আকর্ষণ করতে প্যান্ডেলের ভিতর নানা নানা মুখোশ থাকছে। তাতে হাঁস, পেঁচা, সিংহ, বাঘ, ময়ূর, রাক্ষসের মুখোশ ছাড়াও নানা পুতুলের মুখোশও দেখা যাবে। এছাড়াও মণ্ডপের নানা অংশজুড়ে কলসি, লণ্ঠন, মাটির নানা পাত্র দিয়ে কারুকার্য করা হবে। প্যান্ডেলের চারিদিকে এসব দিয়ে সৌন্দর্যায়ন করা হবে। প্যান্ডেলের আকর্ষণ বাড়তে মণ্ডপের মাঝে মস্ত বড়ো নৌকা রাখা হচ্ছে। তাতে দু’জন মাঝি বসে রয়েছে। শুধু তাই নয়, প্রধান রাস্তায় আলোর দু’টি বড়ো গেট থাকছে। গোটা গ্রাম টুনিবাল্বের আলো দিয়ে সাজিয়ে তোলা হচ্ছে। প্যান্ডেলের পুরো কাজ ও ঝলমলে রঙিন আলোর বাহার দেখার জন্য পুরো গ্রাম উৎসুক হয়ে উঠেছেন।
স্টাইলিশ ক্লাবের কোষাধ্যক্ষ বিকি সরকার বলেন, আমাদের গ্রামে এই সরস্বতী পুজো অনেক বড়ো করে করা হয়। এরজন্য গ্রামের সকলে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেন। সবাই মিলে খুব আনন্দ হয়। এবারে আমাদের প্যান্ডেলের বিশেষ আকর্ষণ থাকছে বিভিন্ন মুখোশ। মাটির বিভিন্ন জিনিসের নানা কারুকার্যও থাকছে। এছাড়াও পুজো উপলক্ষে তিন দিন ধরে নানা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হবে। নাচ, গান হবে। গ্রাম সাজাতে আলোকসজ্জা হবে। সব মিলিয়ে পুজোর বাজেট এক লক্ষ টাকা। এরমধ্যেই অনুষ্ঠান করব। আমাদের গ্রামের পুজো দেখতে জেলার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে দর্শনার্থীদের ঢল নেমে যায়। এবারেও অনেক মানুষ হবে। তাই আয়োজনে কোনও কিছুরই খামতি রাখতে চাইছি না। মণ্ডপের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে মাটির সরস্বতী মূর্তি গড়া হচ্ছে।
ওই ক্লাবের সদস্য মলয় সরকার ও মানিক সরকারেরা বলেন, আমাদের এবারের পুজোর এই থিম গত বছরের দক্ষিণবঙ্গের এক নামী ক্লাব করেছিল। আমরা তার ভিডিও দেখেছি। খুব ভালো লেগেছে। তারপর ভাবলাম ওই রকম প্যান্ডেলের অনুকরণে যদি আমাদের গ্রামের পুজোর প্যান্ডেল করা হয় তাহলে নতুন কিছুর স্বাদ পাবেন দর্শকরা। আমাদেরও ভালো লাগবে। তাই সকলে মিলে আলোচনা করে সেব স্থির করেছি। আমাদের আশা কাজ সম্পূর্ণ হয়ে গেলে মণ্ডপটি খুব সুন্দর লাগবে। আমাদের আশা এবার এই মণ্ডপ আরও বেশি দর্শক টানবে।
